বেসরকারি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দীন নদভী, তাঁর স্ত্রী রিজিয়া সুলতানাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রামের উপসহকারী পরিচালক কমল চক্রবর্তী বাদী হয়ে নিজ কার্যালয়ে মামলা করেন। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া লোহাগাড়া আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আনোয়ারুল আজিম আরিফ, অধ্যাপক কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, চবি শিক্ষক মোহাম্মদ সালেহ জহর, প্রকৌশলী রশিদ আহমেদ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ভাই মোহাম্মদ খালেদ মাহমুদ, অধ্যাপক ফসিউল আলম, অধ্যাপক আবদুর রহিম, মো.

শামসুজ্জামান, মোহাম্মদ বদিউল আলম, মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, মুহাম্মদ শফীউর রহমান, অধ্যাপক মাহি উদ্দিন, অধ্যাপক আফজল আহমদ এবং মোজাফফর হোছাইন নদভী।

দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকায় প্রায় ২০ কাঠা জমি কিনে বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্ট ‘আইআইইউসি টাওয়ার’ নির্মাণ করে। ২০১১ সাল থেকে সেখানে কার্যক্রম শুরু হয়। ট্রাস্টের সদস্যরা সবাই স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করেন। এ জন্য কোনো ধরনের সম্মানী, বোনাস, লভ্যাংশ, মোবাইল বিল, টিএ, ডিএ দেওয়ার নিয়ম ট্রাস্টের বিধিমালায় নেই। কিন্তু আসামিরা আইআইইউসি টাওয়ার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ট্রাস্ট আইন ও বিধিবহির্ভূতভাবে পরস্পর যোগসাজশে ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১২ কোটি ৭৯ লাখ ৪১ হাজার ৫৫৬ টাকা আত্মসাৎ করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ম হ ম মদ সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, সাবেক এমপি নদভীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

বেসরকারি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দীন নদভী, তাঁর স্ত্রী রিজিয়া সুলতানাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চট্টগ্রামের উপসহকারী পরিচালক কমল চক্রবর্তী বাদী হয়ে নিজ কার্যালয়ে মামলা করেন। চট্টগ্রামের সাতকানিয়া লোহাগাড়া আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আনোয়ারুল আজিম আরিফ, অধ্যাপক কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, চবি শিক্ষক মোহাম্মদ সালেহ জহর, প্রকৌশলী রশিদ আহমেদ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদের ভাই মোহাম্মদ খালেদ মাহমুদ, অধ্যাপক ফসিউল আলম, অধ্যাপক আবদুর রহিম, মো. শামসুজ্জামান, মোহাম্মদ বদিউল আলম, মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, মুহাম্মদ শফীউর রহমান, অধ্যাপক মাহি উদ্দিন, অধ্যাপক আফজল আহমদ এবং মোজাফফর হোছাইন নদভী।

দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকায় প্রায় ২০ কাঠা জমি কিনে বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্ট ‘আইআইইউসি টাওয়ার’ নির্মাণ করে। ২০১১ সাল থেকে সেখানে কার্যক্রম শুরু হয়। ট্রাস্টের সদস্যরা সবাই স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করেন। এ জন্য কোনো ধরনের সম্মানী, বোনাস, লভ্যাংশ, মোবাইল বিল, টিএ, ডিএ দেওয়ার নিয়ম ট্রাস্টের বিধিমালায় নেই। কিন্তু আসামিরা আইআইইউসি টাওয়ার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ট্রাস্ট আইন ও বিধিবহির্ভূতভাবে পরস্পর যোগসাজশে ২০২১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১২ কোটি ৭৯ লাখ ৪১ হাজার ৫৫৬ টাকা আত্মসাৎ করেন। এ অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ