কেন সঠিক খাবার জরুরি

জগিংয়ের সময় আমাদের পেশিগুলো শক্তি হিসেবে সঞ্চিত গ্লাইকোজেন ব্যবহার করে। এ ছাড়া পেশি টিস্যুতে সামান্য ভাঙন ধরে। তাই জগিং শেষ করার ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টার মধ্যে এমন খাবার খাওয়া জরুরি, যা দুটি প্রধান উদ্দেশ্য পূরণ করবে—

১. গ্লাইকোজেন পুনরুদ্ধার

দ্রুত হজম হবে, এমন হালকা কার্বোহাইড্রেট–জাতীয় কিছু খেয়ে শরীরের হারানো শক্তি ফিরিয়ে আনা।

২.

পেশি মেরামত

প্রোটিন গ্রহণ করে পেশির ক্ষতি মেরামত করা এবং পেশি গঠনে সহায়তা করা।

আরও পড়ুনশক্তি, হজম ও ওজন নিয়ন্ত্রণে কলা খাওয়ার সঠিক সময়২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫জগিংয়ের পর কী খাবেন

সকালে জগিংয়ের পর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সহজলভ্য কিছু উপকারী খাবার নিচে দেওয়া হলো—

কার্বোহাইড্রেট (শক্তির জন্য)

পাকা কলা: এটি দ্রুত শক্তি দেয় এবং পটাশিয়ামের ঘাটতি পূরণ করে।

ওটস বা সুজি: দুধ বা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এটি ধীরে ধীরে শক্তি সরবরাহ করে।

রুটি বা টোস্ট: অল্প জ্যাম, মধু কিংবা বাড়িতে বানানো তরকারি দিয়ে খেতে পারেন।

অল্প জ্যাম, মধু দিয়ে রুটি বা টোস্ট খেতে পারেন

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

স্মারক মুদ্রার দাম বাড়াল বাংলাদেশ ব্যাংক

দেশের ইতিহাসে স্বর্ণ ও রূপার দাম এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে; বিশ্ববাজারেও দাম বাড়তি। এমন পরিস্থিতিতে স্মারক স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব‌্যাংক।

প্রতিটি স্মারক স্বর্ণ মুদ্রার দাম ১৫ হাজার টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী প্রতিটি স্মারক স্বর্ণ মুদ্রা এক লাখ ৮৫ হাজার টাকা। 

আরো পড়ুন:

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি: ৯০ দিনে অর্থ পরিশোধের সুযোগ

সিএসএমই তহবিল পরিচলনায় ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের যোগ্যতায় ছাড়

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব‌্যাংক সূত্রে জানা গেছে, এখন থেকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণ দিয়ে তৈরি ১০ গ্রাম ওজনের স্মারক স্বর্ণমুদ্রা (বাক্সসহ) প্রতিটি বিক্রি হ‌বে ১ লাখ ৮৫ হাজার হাজার টাকা। যা আগে বিক্রি হয়েছিল এক লাখ ৭০ হাজার টাকা।

এছাড়া, বর্তমানে বাজারে ১১টি স্মারক রৌপ্য মুদ্রা (ফাইন সিলভার) রয়েছে। এসব স্মারক মুদ্রার ওজন ২০ গ্রাম থেকে ৩১ দশমিক ৪৭ গ্রাম। এসব মুদ্রার দাম বাড়িয়ে ১৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। যা আগে ছিল ৮ হাজার ৫০০ টাকা।

ঢাকা/নাজমুল/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ