বন্দরে অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে সুমন (৩৬) নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃত ছাত্রলীগ নেতা সুমন  বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া  ইউনিয়নের মীরকুন্ডি  এলাকার মৃত রোস্তম আলীর ছেলে।

ধৃতকে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর)  দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১১(১১)২৫ নং মামলায়   আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত বুধবার  (৩ ডিসেম্বর) রাতে বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া  ইউনিয়নের মীরকুন্ডি  এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ৬ নভেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ৯টায় বন্দর থানার ঢাকা টু চট্টগ্রাম মহাসড়কের কেওঢালা মেগাসিটি ফিলিং স্টেশনের সামনে পাঁকা রাস্তার উপরে জড়ো হয় নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামীলী ও অঙ্গ সংগঠন ৫০/৫৫ জনের একটি দল।

পরে তারা শেখ হাসিনা ও অয়ন ওসমানের ব্যানারে  ঝটিকা মশাল মিছিল বের করলে তা পুলিশের নজরে আসলে ওই সময় পুলিশ উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ঘটনাস্থলে আসলে ওই সময় ১৫/২০টি মোটরসাইকেল যোগে বি়ভিন্ন শ্লোগান দিতে দিতে দ্রুত  ঢাকা দিকে চলে যায়।

এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে  গ্রেপ্তার করে ওই মামলায় তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে যুবতীকে গনধর্ষণ

বন্দরে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে গ্যাস্ট  হাউজে আটকে রেখে এক যুবতীকে গনধর্ষণের ঘটনায়  ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

গত মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বন্দর উপজেলা  মদনপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি গ্যাস্ট হাউজে এ গনধর্ষণের ঘটনা ঘটে। 

এ ঘটনায় ধর্ষীতা যুবতী বাদী হয়ে লম্পট ধর্ষক ডালিম(৩৭), মারুফ(৩৫) ও উজ্জল(৪৮) কে আসামী করে  বন্দর থানায় এ  মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং- ৬(১২)২৫।

পুলিশ ধর্ষিতাকে উদ্ধার করে বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর)  দুপুরে ডাক্তারি পরিক্ষার জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করেছে।

মামলা তথ্য সূত্রে জানাগেছে,  নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার (২২) এক যুবতীর গত ২৭ নভেম্বর  চিটাগাং রোড ওবার ব্রিজের নিচে  ডালিম নামে  যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয়। এ সুবাধে গত পহেলা ডিসেম্ভর চাকরী দিতে পারবে বলে  মদনপুর বাসস্ট্যান্ড আসতে বলে ডালিম।

পরদিন  ২ ডিসেম্ভর সকালে  বন্দর থানাধীন  মদনপুর বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছালে ডালিম তাকে স্যারের কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে মদনপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি গ্যাস্ট হাউজে নিয়ে আটক করে রাখে। পরে  ডালিম সহ ৩ জন মিলে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

এক পর্যায়ে যবতীর ডাক চিৎকার দিতে চাইলে ভয়ভীতি দেখায়।  পরবর্তীতে ওই যুবতী  অসুস্থ হয়ে পরলে  তার বড় বোন রিতা বেগম (৪০) হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে  নয়ন নামে এক নামে একজনের মাধ্যমে ধর্ষকদের নাম  ঠিকানা সংগ্রহ করে বন্দর থানায় মামলা দায়ের করেন ধর্ষীতা যুবতী।

বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি লিয়াকত আলী জানান, গনধর্ষণের ঘটনায় মামলা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের  জন্য  অব্যহত রয়েছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ