টেলর সুইফটের অনুপ্রেরণায় গান সিরিয়াসলি নিয়েছি: তাসনিয়া ফারিণ
Published: 5th, December 2025 GMT
এক দশকের অভিনয়জীবনে ছোট পর্দা, বড় পর্দা, ওটিটি—সব জায়গায়ই কাজ করেছেন তাসনিয়া ফারিণ। এখন গান আর প্রযোজনা নিয়ে ব্যস্ত। বড় পর্দায়ও আসছেন নতুন চমক নিয়ে, শাকিব খানের নায়িকা হয়ে। তাসনিয়া ফারিণ তাঁর সাম্প্রতিক ব্যস্ততা ও পরিকল্পনা শেয়ার করেছেন মনজুর কাদের–এর সঙ্গে
ফারিণের ফেসবুক ওয়ালে নিয়মিত যাঁরা চোখ রাখেন, তাঁরা নিশ্চয় লক্ষ করেছেন, কিছুদিন ধরে অভিনয়ের নতুন কোনো খবর নেই। অভিনয়ের মানুষ ফারিণ এখন গান নিয়েই ব্যস্ত। ‘মন গলবে না’ গানটি গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রকাশিত হয়েছে। এই গানে অন্য রকম এক ফারিণকে দেখা গেছে। পপ ধাঁচের গানটি নিয়ে তাঁর মন্তব্যটা এ রকম, ‘আমার এই গানে ফিউশন ঘটাতে চেয়েছি। আশি ও নব্বইয়ের দশকের অনুভূতির সঙ্গে এই সময়টাকে মিলিয়ে কিছু একটা করতে চেয়েছি। সঙ্গে একটা গল্প রেখেছি, আবার শিল্পের সঙ্গে বাণিজ্যিক কিছু উপাদানও আছে। আমি ও আমার টিম চেষ্টা করেছি আমাদের চিন্তাভাবনা তুলে ধরতে।’
ইমরান মাহমুদুল ও তাসনিয়া ফারিণ.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ত সন য়
এছাড়াও পড়ুন:
থাইল্যান্ড: পরাধীনতাকে জয় করা এক জাতির গল্প
বিশ্বের মানচিত্রে বিজয়ের সংজ্ঞা সব সময় যুদ্ধক্ষেত্র বা বারুদের গন্ধে সীমাবদ্ধ থাকে না। কখনো কখনো বিজয় মানে হলো হাজারো ঝড়ের মধ্যেও মাথা নত না করা। আজ ৫ ডিসেম্বর, আমাদের প্রতিবেশী দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডের ‘জাতীয় দিবস’। একই সঙ্গে দিনটি উদ্যাপিত হয় দেশটির ‘ফাদার্স ডে’ বা বাবা দিবস হিসেবেও। কারণ, ১৯২৭ সালের এই দিনেই জন্ম নিয়েছিলেন থাইল্যান্ডের আধুনিক ইতিহাসের রূপকার প্রয়াত রাজা ভূমিবল অতুল্যতেজ (নবম রামা)।
ডিসেম্বর মাসের বিজয়ের গল্পে থাইল্যান্ডের নাম উঠে আসে এক অনন্য কারণে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে থাইল্যান্ড (সাবেক নাম ‘শ্যামদেশ’) কখনোই ইউরোপীয় কোনো শক্তির উপনিবেশ ছিল না। যখন প্রতিবেশী মিয়ানমার, লাওস, কম্বোডিয়া বা ভিয়েতনাম ব্রিটিশ কিংবা ফরাসি শাসনের শৃঙ্খলে বন্দী ছিল, তখন থাইল্যান্ড তার কূটনৈতিক প্রজ্ঞা ও জাতীয় ঐক্যের জোরে স্বাধীন অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিল। তাদের এই স্বাধীনতা রক্ষা করাটাই ছিল সবচেয়ে বড় বিজয়। আর আধুনিক যুগে সেই স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে আগলে রাখার প্রতীক ছিলেন রাজা ভূমিবল।
থাইল্যান্ডের আধুনিক ইতিহাসের রূপকার রাজা ভূমিবল অতুল্যতেজ