বরিশালের অনুশীলনে মনোযোগ কাড়ল নবীর ছেলে
Published: 15th, January 2025 GMT
আফগানিস্তান ক্রিকেটের প্রথম তারকা বলা হয় মোহাম্মদ নবীকে। মি. প্রেসিডেন্ট খ্যাত এই ক্রিকেটার চলতি বিপিএলে খেলছেন ফরচুন বরিশালের হয়ে। বিপিএলের চট্টগ্রাম পর্ব শুরু হবে বৃহস্পতিবার। বুধবার দলের অনুশীলনে নবীর সঙ্গে দেখা যায় তার ছোট ছেলে রোহান ইশাখিলকে।
অনুশীলনে বেশ মনোযোগ কাড়ে রোহান। বাবা ও বড় ভাইয়ের মতো পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার তালিম নিচ্ছে সেও। কাঁধে কিট ব্যাগ নিয়ে স্টেডিয়ামে প্রবেশ করার দৃশ্য ওই বার্তায় দেয়।
এরপর বরিশালের অনুশীলনে রোহানকে দেখা যায় ফুটবল নিয়ে গা গরম করতে। ব্যাট নিয়ে কিছুক্ষণ ড্রিল করে সে। এরপর নেমে পড়ে ব্যাটিং অনুশীলনে। যেন অনুশীলনে ঘাটতি যাতে না হয় সেজন্য বাবার সঙ্গে ফরচুন বরিশালের ক্যাম্পে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৪০ বছর বয়সী আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীর চার সন্তান। এর মধ্যে ছেলে তিনটা। মেয়ে একটা। বড় ছেলে হাসান খান ইশাখিলও ক্রিকেটার। ১৮ বছর বয়সী হাসান ব্যাটার। ঘরোয়া ও ফ্র্যাঞ্চাইজি পর্বে এরই মধ্যে ১৮ টি-২০ খেলে ফেলেছেন হাসান। তিনটি ফিফটি আছে তার। খেলেছেন দুবাইয়ের ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-২০তে। নবীর মেজো ছেলের নাম রেহান ইশাখিল। মেয়ের নাম ইমান।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব প এল
এছাড়াও পড়ুন:
যাত্রাবাড়ীতে বিদ্যুৎমিস্ত্রিকে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীতে হাত ও পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে আনোয়ার হোসেন (৪৩) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে যাত্রাবাড়ীর কাউন্সিল শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির একটি কারখানায় এ ঘটনা ঘটে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বিদ্যুৎমিস্ত্রি ছিলেন আনোয়ার হোসেন। তাঁর কর্মস্থল ছিল পুরান ঢাকার সদরঘাটে। পারিবারিক সূত্র জানায়, আনোয়ার হোসেন স্ত্রী ও দুই মেয়ে নিয়ে রাজধানীর মাতুয়াইলের মৃধাবাড়ি এলাকায় থাকতেন।
আনোয়ারের ভাই দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল ভোরে আনোয়ার বাসা থেকে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে বের হন। পরে খবর পান, তাঁর ভাইকে কাউন্সিল উত্তর শরিফ পাড়ায় বাসের অবকাঠামো তৈরির গ্যারেজে নিয়ে হাত–পা বেঁধে রাখা হয়েছে। এরপর সেখানে গিয়ে আনোয়ারের হাত–পা বাঁধা ও রক্তাক্ত মুমূর্ষু অবস্থায় দেখতে পান তাঁর মা।
লোহার রড দিয়ে পেটানো হয়েছে বলে মৃত্যুর আগের তাঁর মাকে জানিয়েছিলেন আনোয়ার। তাঁর ভাই এ কথা জানিয়ে বলেন, এর কিছুক্ষণ পরই ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়। এরপর যাত্রাবাড়ীর থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
গতকাল সন্ধ্যায় যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ভোরে সঙ্গী সুমনকে নিয়ে আনোয়ার বাসের কাঠামো তৈরির কারখানায় চুরি করতে যান। এ সময় সেখানে থাকা লোকজন তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে। তাঁর সঙ্গী সুমন পালিয়ে যান।