রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার দুপুর ১২টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়। গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানায় ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ। 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার ইবনে মিজানের নেতৃত্বে বিভা‌গের অতিরিক্ত উপক‌মিশনার, মোহাম্মদপুর জোনের সহকারী কমিশনার, সহকারী কমিশনার (প্যাট্রল), মোহাম্মদপুর থানার ওসি, পিআই, পরিদর্শক (তদন্ত) ও মোহাম্মদপুর থানার চৌকস দল এই বিশেষ অভিযান চালায়। এ সময় গ্রেপ্তারদের কাছে অবৈধ মাদকদ্রব্য ও দেশীয় অস্ত্র পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে রয়েছে মাদক কারবারি, ছিনতাইকারী, সন্ত্রাসী ও মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি।
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ম হ ম মদপ র

এছাড়াও পড়ুন:

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

এর আগে শহীদদের স্মরণে কোরআন তেলওয়াত ও এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। এসময় জেলা প্রশাসক রায়হান কবীর বলেন, আমরা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়েছি। এখনো এই দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। 

এই ষড়যন্ত্র সকলে মিলে রুখে দাড়াতে হবে। আর রুখে দাড়াতে ব্যর্থ হলে যেকোন ভাবে ফ্যাসিষ্টরা আবার থাবা মারতে পারে। তাই সজাগ দৃষ্টি রাখার আহব্বান জানান জেলা প্রশাসক।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ১৪ই ডিসেম্বর জাতিকে মেধা শূন্য করার জন্য নির্বিচারে শিক্ষক,কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ মেধাবীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই শূন্যতা পূরণ করার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

তাদের তৎপরতা এখনো চলছে। তাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। এসময় বক্তারা বুদ্ধিজীবি হত্যার সঠিক ইতিহাস তোলে ধরেন। 

জেলা প্রশাসক রায়হান কবীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, মশিউর রহমান সিভিল সার্জন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আলমগীর হুসাইন সার্বিক, জনাব তারেক আল মেহেদী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড: সাখাওয়াত হোসেন এড : আবু আল ইউসুফ খান টিপু, মাওলানা মঈন উদ্দিন, মাওলানা আঃ জব্বার, ইসলামি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ মহানগর সভাপতি মাওলানা মাসুম বিল্লাহ, ইলিয়াস আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুর আলম, নিরব রায়হান আহ্বায়ক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এছাড়াও সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ