গুচ্ছভর্তি পরীক্ষায় থাকছে ২০ বিশ্ববিদ্যালয়
Published: 4th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গুচ্ছভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আখন্দ সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এ বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃপক্ষ জানায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এখনও গুচ্ছ পরীক্ষায় থাকা বা না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়নি।
এর আগে, মঙ্গলবার সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গুচ্ছ পদ্ধতি অব্যাহত রাখার দাবিতে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এদিন দুপুরে ইউজিসি কার্যালয়ে জড়ো হয়ে দুটি গেট অবরোধ করেন এবং গুচ্ছপদ্ধতি অব্যাহত রাখার পক্ষে তারা স্লোগান দেন। তবে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত জেনে তারা গেট খুলে দিয়েছেন।
শিক্ষার্থী সিয়াম আহমেদ বলেন, আপাতত আমরা বিক্ষোভ স্থগিত করছি। তবে আমরা নিশ্চিত হতে চাই যে এই ২০ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছভুক্ত থাকবে।
এম জি
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
নির্বাচনে সহায়তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ব্রিফ করল জাতিসংঘ
আসন্ন নির্বাচনে বাংলাদেশকে সহায়তার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ব্রিফিং করেছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়। বৃহস্পতিবার ঢাকার জাতিসংঘ কার্যালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতিসংঘের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে কী ধরনের কারিগরি সহায়তা দেওয়া হবে, সে বিষয়ে একটা সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করা হয় এই ব্রিফিংয়ে। পরে প্রশ্নোত্তর পর্বের মধ্য দিয়ে এটি শেষ হয়।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, ব্যালট প্রকল্পের মাধ্যমে জাতিসংঘ নির্বাচন কমিশনকে তাদের কার্যকরী সক্ষমতা বৃদ্ধি, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, ভোটার ও নাগরিক শিক্ষা কার্যক্রমে সহায়তা, প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্তি ও তথ্যের সঠিকতা নিশ্চিত করতে সহযোগিতা করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৫ সালের মে মাসে শুরু হওয়া ব্যালট প্রকল্পের মাধ্যমে ইতিমধ্যে নিবন্ধিত ১২ কোটি ভোটারের পাশাপাশি আরও প্রায় ৮০ লাখ নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এর মধ্যে ৩৮ লাখ পুরুষ আর ৪০ লাখের বেশি নারী ভোটার রয়েছেন।