Prothomalo:
2025-06-16@08:39:08 GMT

৯ বছরের সংসার কি সত্যিই ভাঙছে

Published: 16th, April 2025 GMT

কয়েক দিন ধরে জোর চর্চায় বলিউডের একটি বিচ্ছেদের খবর। শোনা যাচ্ছিল, বিয়ে ভাঙছে ‘টেলি কাপল’ দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ও বিবেক দাহিয়ার। ২০১৬ সালের ৮ জুলাই বিয়ে হয়েছিল তাঁদের। কিন্তু একের পর এক গণমাধ্যমে বিচ্ছেদের খবর প্রকাশিত হলেও চুপ ছিলেন তারকা দম্পতি। অবশেষে ডিভোর্সের খবরে মুখ খুললেন অভিনেতা বিবেক দাহিয়া। খবর এনডিটিভির

এক সাক্ষাৎকারে বিবেক দাহিয়া বলেন, ‘আমরা এই খবরটা উপভোগ করছি। দিব্যাঙ্কা ও আমি এগুলো (বিচ্ছেদের খবর) শুনে হাসছিলাম। যখন খবর শুনি তখন আমরা আইসক্রিম খাচ্ছিলাম আর ভাবছিলাম, খবরটা লম্বা চললে শুনতে শুনতে পপকর্নও অর্ডার করে দেব।’

বিবেক আরও বলেন, ‘আমি ইউটিউব ভ্লগও তৈরি করি। আমি জানি এই চটকদার হেডলাইন কীভাবে কাজ করে। আপনি এমনই রোমাঞ্চকর শিরোনাম করবেন, আর লোকজন সেটাই দেখবেন। তবে এই খবরের মধ্যে কোনো সত্যতা নেই। আমাদের এমন অবাস্তব বিষয়গুলো নিয়ে লোকজনকে উৎসাহিত করা উচিত নয়।’

দিব্যাঙ্কা ত্রিপাঠি ও বিবেক দাহিয়া। ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: র খবর

এছাড়াও পড়ুন:

বিস্ফোরক মামলায় চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

চট্টগ্রামে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসকে কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন এ আদেশ দেন।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কারাগারে থাকা চিন্ময় দাসকে কোতোয়ালি থানার বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় কারাফটকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।

গত বছরের ২৬ নভেম্বর সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় দাসের জামিনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের মধ্যে আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ হত্যার ঘটনায় তাঁর বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও পাঁচটি মামলা হয়। ৬টি মামলায় গ্রেপ্তার হন ৫১ জন। তাঁদের মধ্যে হত্যায় জড়িত অভিযোগে ২১ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন।

আদালত সূত্র জানায়, সাইফুল হত্যার আসামিদের মধ্যে চন্দন দাস, রিপন দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, আইনজীবীর ঘাড়ে বঁটি দিয়ে দুটি কোপ দেন রিপন দাস। আর কিরিচ দিয়ে কোপান চন্দন দাস। পরে রাস্তায় পড়ে থাকা সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরা এই আইনজীবীকে লাঠি, বাটাম, ইট, কিরিচ ও বঁটি দিয়ে তাঁরা ১৫ থেকে ২০ জন পিটিয়ে হত্যা করেন।

গত বছরের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননায় রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় দাসকে ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ