রুবেল ও নূরে আলম’র মা-বাবার মৃত্যুতে মামুন মাহমুদ’র শোক
Published: 3rd, May 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ৮নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ সভাপতি রুবেল মাদবর এর মাতা জামিলা খাতুন (৬৬) গত শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টায় ওয়ার্ডের তাতখানা নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেছেন।
এবং মহানগর যুবদলের সাবেক সমাজ কল্যান সম্পাদক নূরে আলম প্রধানের পিতা, ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা নুরুল ইসলাম প্রধান (৮০) একই দিন দুপুর ১টায় জালকুড়ি মাঝপাড়া নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেছেন, ইন্নাইলাইহে ওয়া ইন্নাইলাইহের রাজেউন।
তাদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।
শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক শোকবার্তায় অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন বিএনপি নেতা রুবেল মাদবর এবং যুবদল নেতা নূরে আলম প্রধান উভয়ের স্বজনের মৃত্যুতে আমি গভীর শোক প্রকাশ করছি, মরহুমদের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং তাদের আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব, পাড়া প্রতিবেশীদের সাথে সহমর্মিতা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহতায়ালা রুবেল মাতা এবং নূরে আলম প্রধানের পিতাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন। আমীন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ ব এনপ
এছাড়াও পড়ুন:
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা অব্যাহত, শুক্রবারের হামলায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের মধ্যেও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বর্বরতা অব্যাহত রেখেছে দখলদার ইসরায়েল। স্থানীয় সময় শুক্রবার উপত্যকাটিতে আরও ৮২ জন নিহত হয়েছেন।
এরমধ্যে মধ্য গাজায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৭ জন। তাদের ২৩ জন ত্রাণ আনতে গিয়ে দখলদারদের হাতে নিহত হয়েছেন। গাজা সিটিতে নিহত হয়েছেন আরও ২৩ জন। আর দক্ষিণ গাজায় প্রাণ গেছে ২২ জনের। এদের মধ্যে ১১ জন ত্রাণ আনতে গিয়েছিলেন।
এদিকে গাজা যুদ্ধ চলমান থাকায় টানা দ্বিতীয় বছরের মতো শিশুদের বিরুদ্ধে গুরুতর সহিংসতার কারণে ইসরায়েলকে ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করেছে জাতিসংঘ। বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০২৪ সালে যুদ্ধপীড়িত অঞ্চলে শিশুদের ওপর সহিংসতা ‘চরম মাত্রায়’ পৌঁছেছে। এর মধ্যে গাজা এবং অধিকৃত পশ্চিম তীরে সবচেয়ে বেশি সহিংসতা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
‘সশস্ত্র সংঘাতে শিশু’বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের তুলনায় গত বছর বিশ্বব্যাপী শিশুদের বিরুদ্ধে গুরুতর সহিংসতার ঘটনা ২৫ শতাংশ বেড়েছে। ২০২৪ সালে মোট ৪১ হাজার ৩৭০টি গুরুতর সহিংসতা যাচাই করে দেখা গেছে, এর মধ্যে শিশুদের হত্যা, শারীরিকভাবে আহত করা, যৌন সহিংসতা এবং স্কুল-হাসপাতালে হামলার মতো ঘটনা রয়েছে।
এর মধ্যে শুধু ফিলিস্তিন ভূখণ্ড ও ইসরায়েলে ২ হাজার ৯৫৯ শিশুর বিরুদ্ধে ৮ হাজার ৫৫৪টি গুরুতর সহিংসতার ঘটনা নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘ। এই সংখ্যা অনুযায়ী, গাজায় গত এক বছরে ১ হাজার ২৫৯ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হয়েছে এবং ৯৪১ জন আহত হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, নিহত শিশুর সংখ্যা আরও অনেক বেশি। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ২০২৪ সালে গাজায় আরও ৪ হাজার ৪৭০ শিশু নিহতের তথ্য যাচাই চলছে। অধিকৃত পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ৯৭ ফিলিস্তিনি শিশুর মৃত্যুর তথ্যও নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘ। সেখানে ৩ হাজার ৬৮৮টি শিশু অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে।
সূত্র: আলজাজিরা