শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার গারো পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে ভারতীয় আটটি ব্র্যান্ডের ১৩৮৬ বোতল মদ জব্দ করেছে পুলিশ।
শনিবার (১০ মে) ভোরে উপজেলার নলকুড়া ইউনিয়নের সন্ধ্যাকুড়া রাবার বাগান এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব মদ জব্দ করা হয়।। তবে, এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। জব্দকৃত মদের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা।
ঝিনাইগাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
আরো পড়ুন:
হবিগঞ্জে ডাকাতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেপ্তার ২
ঝিনাইদহে ট্রলির ধাক্কায় শিশু নিহত, মা হাসপাতালে
ঢাকা/তারিকুল/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পশ্চিমবঙ্গের প্রস্তাবিত বাবরি মসজিদ চত্বরে প্রথম জুমার নামাজে লাখ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙ্গায় প্রস্তাবিত ‘বাবরি মসজিদ’ চত্বরে আজ (১২ ডিসেম্বর) প্রথমবারের মতো জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথম জুমা উপলক্ষে এদিন মসজিদ নির্মাণ কমিটির তরফে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়।
নামাজে অংশ নিতে সকাল থেকেই হাজার হাজার মুসলমান মুর্শিদাবাদ, মালদা, নদীয়া সহ আশেপাশের জেলা থেকে মসজিদ চত্বরে উপস্থিত হয়েছিলেন। আয়োজকরা জানিয়েছেন, এদিন মসজিদ চত্বরে জুমার নামাজ আদায় করেছেন কমপক্ষে এক লাখ মুসল্লি। নামাজ শেষে প্রস্তাবিত মসজিদ চত্বরেই ভোজের আয়োজন করা হয়।
মসজিদের প্রধান উদ্যোক্তা সাসপেন্ড তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর জুমার নামাজকে কেন্দ্র করে ব্যাপক জনসমাগমের দাবি করেন। তিনি জানিয়েছেন, লক্ষাধিক মানুষ আজ নামাজ পড়তে সেখানে উপস্থিত ছিলেন। নামাজ শেষে বহু মানুষকে খিচুড়ি পরিবেশনও করা হয়।
হুমায়ুন কবীর দাবি করেছেন, বাবরি মসজিদ পুনর্নির্মাণের উদ্দেশ্যে গঠিত ট্রাস্টের নামে এখন পর্যন্ত প্রায় চার কোটি রুপি জমা পড়েছে। মানুষের আবেগ ও সমর্থনই এই বিপুল অর্থসংগ্রহ সম্ভব করেছে বলে তিনি দাবি করেন।
তার বক্তব্য, “মানুষ নিজের ইচ্ছায় দান করছেন। আমরা সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে ট্রাস্ট পরিচালনা করছি।”
তবে এদিন তিনি মসজিদের নাম করে বেআইনিভাবে অর্থ চুরির অভিযোগে আনেন। ট্রাস্টের অ্যাকাউন্টের বারকোড জালিয়াতি করে ভুয়া কিউআর কোড বানিয়ে টাকা জালিয়াতের অভিযোগে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। স্থানীয় একটি তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়কের বিরুদ্ধেও অভিযোগ করেন তিনি।
১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেম্বর অযোধ্যার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলা হয়েছিল। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে চলতি ডিসেম্বর মাসের ৬ তারিখ মুর্শিদাবাদের বেলডাঙ্গায় একই নামে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সাময়িক বহিষ্কৃত বিধায়ক হুমায়ুন কবীর।
ঢাকা/সুচরিতা/শাহেদ