বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন বরিশালের ৩ নেতা
Published: 24th, June 2025 GMT
বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন সংগঠনটির মহানগর শাখার আরও ৩ নেতা। মঙ্গলবার পদত্যাগ করে নিজেদের আগের সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে ফিরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। মূলত সাংগঠনিক অচলতা ও জুলাই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ব্যর্থতার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ত্যাগের কথা তারা জানিয়েছেন।
পদত্যাগীরা হলেন- ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জান্নাত আরা রিয়া ও সংগঠক অনন্যা ইসলাম এশা।
আজ এক যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, লেজুড়বৃত্তিহীন রাজনীতির কথা বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কেন্দ্রীয় নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যুক্ত হয়ে সাংগঠনিক শূন্যতা তৈরি করেছেন। লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিতে জড়িয়ে প্রতিশ্রুতির অবমাননা ও জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র জনতার ঐক্য বিনাশ করেছেন। তারা সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাদের এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছেন। এছাড়া ছাত্র আন্দোলনের জেলা ও মহানগর নেতারা দুর্নীতি, মামলা ও দখল বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পদত্যাগীরা। এসব কর্মকাণ্ডে গণঅভ্যুত্থানের রাজপথের সৈনিক হিসেবে তারা বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, পদত্যাগী ৩ জন জুলাই আন্দোলনের পর সংগঠনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তাদের কমিটিতে রাখা হলেও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতো না। তাদের অভিযোগগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
এর আগে একই অভিযোগ তুলে গত ১ জুন সংগঠনটি থেকে পদত্যাগ করেন জেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক হাসিবুল আলম তুরান, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম আবিদ ও সদস্য তাহসিন আহমেদ রাতুল।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: বর শ ল পদত য গ ইসল ম স গঠন
এছাড়াও পড়ুন:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন বরিশালের ৩ নেতা
বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন সংগঠনটির মহানগর শাখার আরও ৩ নেতা। মঙ্গলবার পদত্যাগ করে নিজেদের আগের সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে ফিরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। মূলত সাংগঠনিক অচলতা ও জুলাই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ব্যর্থতার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ত্যাগের কথা তারা জানিয়েছেন।
পদত্যাগীরা হলেন- ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জান্নাত আরা রিয়া ও সংগঠক অনন্যা ইসলাম এশা।
আজ এক যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, লেজুড়বৃত্তিহীন রাজনীতির কথা বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কেন্দ্রীয় নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যুক্ত হয়ে সাংগঠনিক শূন্যতা তৈরি করেছেন। লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিতে জড়িয়ে প্রতিশ্রুতির অবমাননা ও জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র জনতার ঐক্য বিনাশ করেছেন। তারা সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাদের এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছেন। এছাড়া ছাত্র আন্দোলনের জেলা ও মহানগর নেতারা দুর্নীতি, মামলা ও দখল বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পদত্যাগীরা। এসব কর্মকাণ্ডে গণঅভ্যুত্থানের রাজপথের সৈনিক হিসেবে তারা বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, পদত্যাগী ৩ জন জুলাই আন্দোলনের পর সংগঠনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তাদের কমিটিতে রাখা হলেও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতো না। তাদের অভিযোগগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
এর আগে একই অভিযোগ তুলে গত ১ জুন সংগঠনটি থেকে পদত্যাগ করেন জেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক হাসিবুল আলম তুরান, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম আবিদ ও সদস্য তাহসিন আহমেদ রাতুল।