Prothomalo:
2025-06-26@16:20:08 GMT

সিনেমার গানেও মাশার বাজিমাত

Published: 26th, June 2025 GMT

ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি, এমনটা ঘটবে; তবে ঘটেছে। দুই ঈদে দুই সিনেমার গানে নিজেকে ছাড়িয়ে গেলেন মাশা ইসলাম। পবিত্র ঈদুল ফিতরে ‘দাগি’ সিনেমার ‘একটুখানি মন’ গানটি নিয়ে আলোচনার পারদ নামার আগেই ঈদুল আজহায় ‘নীলচক্র’ সিনেমায় ‘যেতে যেতে’ গানে মাদকতা ছড়ালেন মাশা।

গতকাল প্রথম আলোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাশা বললেন, ‘ভাবিনি, পরপর দুটি সিনেমায় গান গাইব, দুটি গানই হিট করবে। হিট হয়ে গেছে, আমি কৃতজ্ঞ ও ধন্য। পরিকল্পনা করে কখনো কিছু হয় না। দাগি-তে গানটা পছন্দ করবে, জানতাম না। নীলচক্রর গানটা পছন্দ করবে, সেটাও জানতাম না। দুটি গান শ্রোতারা গ্রহণ করবে, ভাবিওনি। আমার কাজ মানুষ পছন্দ করছে, দেখে ভালো লাগছে।’

‘একটুখানি মন’ গানের ভিডিওটি তিন মাসে ইউটিউবে ২০ লাখের বেশিবার দেখা হয়েছে। সাজিদ সরকারের সুরে গানটিতে মাশার সঙ্গে কণ্ঠ দেন তাহসান খান। গানটি লিখেছেন সাদাত হোসাইন।

মাশা ইসলাম.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে দুদকের অভিযান

বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে কর্মরত ভারত ও বাংলাদেশের কর্মচারীদের মধ্যে বেতন বৈষম্য এবং মালামাল লুটপাটের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুর থেকে টানা প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী এই অভিযান চালানো হয়।

দুদকের বাগেরহাট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে এ সব অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। অভিযানে ভারত ও বাংলাদেশের কর্মচারীদের মধ্যে বেতন বৈষম্য, কর মওকুফে অসামঞ্জস্য এবং কয়লা কেনাবেচায় অনিয়মেরও তথ্য উঠে আসে।

দুদকের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান বলেন, “আমরা কর্মচারীদের মধ্যে বেতন বৈষম্য, কর অব্যাহতির বৈষম্য, কয়লা ক্রয়ে দুর্নীতির প্রমাণসহ বিভিন্ন অনিয়মের প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছি। এসব বিষয়ে প্রাপ্ত নথিপত্র ও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

আরো পড়ুন:

দুদকের চা খাওয়ার বিল এক লাখ টাকা: অভিযোগ অনুসন্ধা‌নে দুদক

রামেক হাসপাতাল
নিজের কাজ ফেলে ট্রলি ঠেলে বেড়ান কর্মচারীরা, ব্যবস্থা নেবে দুদক

তিনি আরো জানান, ভারতের কর্মকর্তাদের বিগত তিন বছরের কর মওকুফ করা হলেও একই প্রকল্পে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মকর্তাদের কর মওকুফ করা হয়নি, যা স্পষ্ট বৈষম্য।

বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী কৈ-গরদাশকাঠি মৌজায় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় ১ হাজার ৮৩৪ একর জমির ওপর ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন এই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। যৌথভাবে বাংলাদেশ ও ভারত সরকার প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট এবং ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যায়। তবে উৎপাদন শুরুর পর থেকে নানা কারণ দেখিয়ে বারবার কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়, যা এর ব্যবস্থাপনা ও কার্যকারিতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। 
 

ঢাকা/শহিদুল/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ