অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর মধ্যে ফোনালাপে ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো গভীর করার ওপর জোর দিয়েছেন তারা। 

বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লেখেন, “যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মার্কো রুবিও আজ (সোমবার) সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন।”

“১৫ মিনিটব্যাপী এই আলোচনা ছিল আন্তরিক, সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক, যা দুই দেশের চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতিফলন ঘটায়”, লেখেন শফিকুল আলম। 

আরো পড়ুন:

টিকটক কেনার জন্য ধনীদের একটি দল প্রস্তুত: ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ২ দমকলকর্মী নিহত

ইউনূস-রুবিও ফোনালাপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে তাদের একজন মুখপাত্র তামি ব্রুস এক বিবৃতিতে বলেন, “পররাষ্ট্র মন্ত্রী মার্কো রুবিও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে কথা বলেছেন।”

“মন্ত্রী ও প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো গভীর করা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা জোরদার করার প্রতি তাদের অভিন্ন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন,” বিবৃতিতে বলেন তামি ব্রুস।

বাংলাদেশের ওপর ট্রাম্প সরকারের আরোপ করা বাড়তি শুল্ক নিয়ে সমঝোতার বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে বলে গত শনিবার জানিয়েছিল প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর। দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের সেই আলোচনার পর ইউনূস-রুবিওর ফোনালাপের খবর এল।

ঢাকা/হাসান/রাসেল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর য ক তর ষ ট র য ক তর ষ ট র পরর ষ ট র ইউন স র মন ত র

এছাড়াও পড়ুন:

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৯

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কয়েকটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় বুধবার দিনভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তিনটি ছুরি, দুটি ধারালো চাকু, দুটি লোহার রড, একটি সাইকেল ও ৩০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলা, মাদক মামলা, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী রয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হীরা (১৯), রফিক (২১), আবদুর রহমান (৩৯), নাবিদ হাসান ওরফে চয়ন (২৬), খোকন (৩১), মনসুর (৩৫), জুয়েল (৩২), সানজু (২২), মিলন (৪২), শাওন (৩৬), নোয়াজ শরীফ (২৮), সেলিম (৩৪), আসাদুজ্জামান ওরফে ইমন (২৩), আনোয়ার হোসেন (৩৬), সজল (৩০), বরকত গাজী (২৮), জুয়েল (৩৮), আরমান (৩০), বাদল (৩৮), কোরবান (২৮), নয়ন (২৭), মাসরুফ (২৩), আল আমিন (২৭), রাকিব (১৮), মিলন (২৫), ওয়াজিদ (৩৬), এরশাদ (২৫), ছালাম ওরফে সামাদ (৩৭) ও দিলসার (৩০)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ