সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি বাস উপহার দিয়েছে পূবালী ব্যাংক। এ উপলক্ষে গতকাল সোমবার সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আলিমুল ইসলামের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে বাসের চাবি হস্তান্তর করেন পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ আলী। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পূবালী ব্যাংক।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধাক্ষ অধ্যাপক এ টি এম মাহবুব-ই-ইলাহী, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ সামিউল আহসান তালুকদার, প্রক্টর অধ্যাপক জসিম উদ্দিন আহাম্মদ ও পূবালী ব্যাংকের সিলেট প্রিন্সিপাল অফিসের মহাব্যবস্থাপক চৌধুরী মোহাম্মদ শফিউল হাসান। সভাপতিত্ব করেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন শাখার পরিচালক অধ্যাপক সুলতান আহমেদ।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের সিলেট পশ্চিম অঞ্চলের প্রধান মোহাম্মদ মুশাইদুল্লাহ, সিলেট পূর্ব অঞ্চলের প্রধান ফজলুল কবির চৌধুরী, মৌলভীবাজার অঞ্চলের প্রধান মো.

মুশফিকুর রহমান, হবিগঞ্জ অঞ্চলের প্রধান আবু হাসান মোহাম্মদ কামরুজ্জামানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, ছাত্রছাত্রীসহ পূবালী ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: অন ষ ঠ ন ম হ ম মদ

এছাড়াও পড়ুন:

হাতকড়া খুলে আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামি গ্রেপ্তার

বরগুনার আদালত চত্বর থেকে হাতকড়া খুলে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়া আসামি আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সোমবার (৪ আগস্ট) রাতে সদর উপজেলার ক্রোক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে রবিবার বিকালে আদালত থেকে জেলহাজতে পাঠানোর সময় হাতকড়া খুলে পালিয়ে যায় এ আসামি।

বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াকুব হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার হওয়া আল আমিন উপজেলার লেমুয়া পাঠাকাটা গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে।

সদর থানা পুলিশ জানায়, আল আমিনের বিরুদ্ধে তার প্রথম স্ত্রী ২০১৮ সালে বরগুনা সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি পারিবারিক মামলা করেন। মামলায় আল আমিনের বিরুদ্ধে ডিক্রি জারি করা হয়। এমনকি পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

গত শনিবার বরগুনা থানার পুলিশ আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে। রবিবার আদালতে হাজির করলে সিনিয়র সহকারী জজ তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বিকালে আসামিদের কারাগারে নেওয়ার পথে জেলা ও জজ আদালতের দক্ষিণ পাশের প্রধান ফটকের সামনে প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় আল আমিন হাতকড়া খুলে পালিয়ে যায়।

বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াকুব হোসেন রাইজিংবিডিকে বলেন, “এই ঘটনায় অপরাধীকে পুনরায় গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। তবে, দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়ায় এক পুলিশ অফিসারকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ