অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

গতকাল শনিবার রাতে গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব দলের পক্ষে এই অভিমত ব্যক্ত করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে একটি পত্রিকায় একজন সাবেক সচিবকে (নাম উল্লেখ না করে) কোড করে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যে উনি বলেছেন, আটজন অ্যাডভাইজার নাকি করাপশনের সঙ্গে জড়িত—এ ধরনের একটা রিপোর্ট বেরিয়েছে।’

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমি বলতে চাই, হুইচ ইজ নট আওয়ার্স। এটার সঙ্গে আমাদের (বিএনপি) কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা প্রধান উপদেষ্টাসহ এই অন্তর্বর্তী সরকারের সব উপদেষ্টাকে অত্যন্ত সম্মান করি এবং তাঁদের ওপরে আস্থা, তাঁদের ইনটিগ্রিটির ওপর আমরা আস্থা রাখি।’

আরও পড়ুনআট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব ০৮ আগস্ট ২০২৫

কয়েকটি পত্রিকায় সাবেক সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তারের বরাত দিয়ে ৮ উপদেষ্টা নিয়ে বক্তব্যের বিষয়ে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই বলে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমি স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, ওই বক্তব্যের দায় সম্পূর্ণভাবে ওনার নিজের। দলের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’

গত শুক্রবার রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের এক সেমিনারে এ অভিযোগ করেন অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের সভাপতি আবদুস সাত্তার। তিনি বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ৮২ ব্যাচের কর্মকর্তা। তবে তিনি উপদেষ্টাদের নাম বলেননি।

আরও পড়ুন সেই সেমিনার নিয়ে ব্যাখ্যা দিল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন৭ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুন৮ উপদেষ্টাকে নিয়ে আবদুস সাত্তারের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে অন্তর্বর্তী সরকার১১ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: উপদ ষ ট ব এনপ র র বর ত ফখর ল সরক র র ওপর

এছাড়াও পড়ুন:

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৯

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কয়েকটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় বুধবার দিনভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তিনটি ছুরি, দুটি ধারালো চাকু, দুটি লোহার রড, একটি সাইকেল ও ৩০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলা, মাদক মামলা, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী রয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হীরা (১৯), রফিক (২১), আবদুর রহমান (৩৯), নাবিদ হাসান ওরফে চয়ন (২৬), খোকন (৩১), মনসুর (৩৫), জুয়েল (৩২), সানজু (২২), মিলন (৪২), শাওন (৩৬), নোয়াজ শরীফ (২৮), সেলিম (৩৪), আসাদুজ্জামান ওরফে ইমন (২৩), আনোয়ার হোসেন (৩৬), সজল (৩০), বরকত গাজী (২৮), জুয়েল (৩৮), আরমান (৩০), বাদল (৩৮), কোরবান (২৮), নয়ন (২৭), মাসরুফ (২৩), আল আমিন (২৭), রাকিব (১৮), মিলন (২৫), ওয়াজিদ (৩৬), এরশাদ (২৫), ছালাম ওরফে সামাদ (৩৭) ও দিলসার (৩০)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ