ডেজার্ট কিংবা চায়ের সঙ্গে আমরা প্রতিদিন নিজেদের অজান্তে প্রয়োজনের অতিরিক্ত চিনি খাই। দীর্ঘমেয়াদে প্রতিদিন চিনি খেলে হজমের সমস‌্যা, ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘একটানা দুই সপ্তাহ চিনি না খেলে শরীরে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে।’

প্রথম তিন দিন

আরো পড়ুন:

আজ বিশ্ব ফুসফুস দিবস: ফুসফুস ভালো রাখতে যা করতে পারেন

হার্ট অ্যাটাকের এই লক্ষণগুলো এড়িয়ে যাবেন না

চিনি খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার পরে প্রথম তিন দিন মাথাব্যথা, পেটব্যথা, ক্লান্তি অনুভূত হতে পারে। এতে চিন্তার কিছুই নেই, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। চিনির যে ক্ষতিকর উপাদান শরীরে জমা ছিল, তা নিষ্কাশন শুরু হলে এসব সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

তিন থেকে সাত দিন

চিনি খাওয়া ছেড়ে দেওয়ার পরে বুঝতে পারবেন যে আপনার মনোযোগ বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এমনকি শক্তিও বাড়তে শুরু করবে।

আট থেকে দশ দিন

হজম শক্তি বাড়তে শুরু করবে। অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম ভারসাম্য খুঁজে পাবে। আর আপনার পেটের ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা কমতে শুরু করবে।
এগারো থেকে চৌদ্দ দিন: মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছাও কমতে শুরু করবে। এ সময় ক্ষুধা কমে গেলেও বারবার খেতে ইচ্ছা করবে না বলে ওজনও কমে যাবে।

চিনি খাওয়া বন্ধ করলে আরও যেসব উপকার পাবেন
স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে, হৃদ্‌রোগে ও উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমবে।  শরীরে শর্করার মাত্রা ঠিক থাকবে। কিডনির সমস্যা, চোখের সমস্যা দেখা দেয় এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে আসবে। ত্বকের স্বাস্থ্যও ভা থাকবে।

সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সমস য র সমস

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ