আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে কমিউনিটি ব্যাংকের চুক্তি
Published: 30th, September 2025 GMT
আর্থিক অন্তর্ভুক্তি জোরদারে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে গৃহীত ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমে অংশ নিতে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে একটি অংশীদারত্বমূলক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ভবনের সম্মেলন কক্ষে একটি অংশগ্রহণমূলক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে ক্ষুদ্র আমানতধারী যেমন ১০, ৫০ বা ১০০ টাকার অ্যাকাউন্ট হোল্ডার, প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষক, স্বল্প আয়ের পেশাজীবী, স্কুল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টধারী শিক্ষার্থী, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা সহজে ঋণ সুবিধা পাবেন।
প্রথাগত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় জামানতের ঘাটতিজনিত কারণে যারা এতদিন ঋণ নিতে সমস্যায় পড়তেন, এ স্কিম তাদের জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কম ঝুঁকিতে ঋণ দিতে পারবে, কারণ যোগ্য ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংক গ্যারান্টি দেবে। এতে দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন কার্যক্রম আরও বেগবান হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি ডিপার্টমেন্ট এর নির্বাহী পরিচালক মো.
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি ডিপার্টমেন্টর অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ ইমাম হোসেন; অতিরিক্ত পরিচালক জোবায়দা আফরোজ; কমিউনিটি ব্যাংকের হেড অব কর্পোরেট ব্যাংকিং ও হেড অব বিজনেস (ব্রাঞ্চ) মো. আরিফুল ইসলাম; হেড অব এডিসি অ্যান্ড হেড অব এমডি’স কো-অর্ডিনেশন টিম মো. মামুন উর রহমান; হেড অব এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শরিফ হাসান মামুনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ঢাকা/ইভা
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে