রাঙামাটির লংগদু উপজেলার কাপ্তাই হ্রদে ঝড়ের কবলে পড়ে নৌকা ডুবে এক শিশু ও নারীর মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছে আরো এক শিশু। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার গুলশাখালী এলাকায় নৌকাডুবির ঘটনাটি ঘটে। 

গতকাল রাতেই ইয়াসিন (৫) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার হয়। বুধবার (১ অক্টোবর) সকালে নিখোঁজ শিরিন আক্তারের (৪০) মরদেহ পাওয়া যায়। নিখোঁজ শিশুর নাম মাসুম (৫)।  

আরো পড়ুন:

কোটালীপাড়ায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলে নিহত

স্থানীয় স্কুল শিক্ষক মো.

সোহেল কবির জানান, গতকাল সন্ধ্যায় এফআইডিসি এলাকার পাঁচজন একটি ছোট জালের নৌকা নিয়ে গুলশাখালী এলাকায় আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে যান। বেড়ানো শেষে বাজারে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফেরার ফিরছিলেন তারা। হ্রদে ঝড় শুরু হলে তাদের বহনকারী নৌকাটি ডুবে যায়। 

লংগদু ফায়ার সার্ভিসের সাব অফিসার হেলাল উদ্দিন চৌধুরী বলেন, “সকালে রাঙামাটি থেকে ডুবুরি দল এসে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। আমরা ঘটনাস্থল থেকে নিখোঁজ শিরিন আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করেছি। এখনো মাসুম নিখোঁজ রয়েছে। আমাদের উদ্ধার অভিযান চলছে, আমাদের অভিযানে সেনাবাহিনী সহায়তা করছে।”

 

ঢাকা/শংকর/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উদ ধ র মরদ হ

এছাড়াও পড়ুন:

টেকনাফে পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ ৩৮ জনকে উদ্ধার, আটক ২ 

কক্সবাজারের টেকনাফে যৌথ অভিযান চালিয়ে মানবপাচারকারী চক্রের কবল থেকে নারী ও শিশুসহ ৩৮ জনকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনী। এ সময় আটক করা হয় দুইজনকে। 

শুক্রবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

আরো পড়ুন:

প্রতিমা বিসর্জনে নৌকাডুবি, নিখোঁজ এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার

টেকনাফে যৌথ অভিযানে নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার

আরো পড়ুন: টেকনাফে যৌথ অভিযানে নারী-শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার

তিনি জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টায় টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন গহীন পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এসময় পাচারকারীদের গোপন আস্তানা থেকে ১৮ জন নারী, ১২ জন পুরুষ ও আটজন শিশুসহ মোট ৩৮ জনকে উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন: টেকনাফের পাহাড় থেকে নারী-শিশুসহ উদ্ধার ৮

লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, পাচারকারীরা মুক্তিপণ আদায় এবং বিদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে তাদের বন্দি রেখে নির্যাতন করছিল। উদ্ধারকৃত ব্যক্তিদের এবং আটককৃত পাচারকারীদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ