কলেজজীবনে মেধাবী ও কৃতী ছাত্রী ছিলেন কৃতি শ্যানন। ইলেকট্রনিকস ও কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তাঁর স্নাতক ডিগ্রি আছে। ১২ থেকে ১৪ অক্টোবর বার্লিনে অনুষ্ঠিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনেও রাখলেন মেধার সুস্পষ্ট ছাপ। সম্মেলনের শেষ দিনের শেষ কি–নোট অধিবেশনে তিনি ছিলেন বিশেষ বক্তা। নারীস্বাস্থ্য নিয়ে তাঁর বক্তব্য, বিশ্লেষণ ছিল পেশাদার গবেষক বা স্বাস্থ্যচিন্তকের মতো। বলে না দিলে বোঝা মুশকিল ছিল, তিনি এই সময়ের বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা।

ভারতে লিঙ্গসমতা বিষয়ে প্রচারের জন্য কৃতি শ্যাননকে শুভেচ্ছাদূত করেছে জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ)। এ সংস্থার প্রতিনিধি হিসেবেই বার্লিন স্বাস্থ্য সম্মেলনে এসেছিলেন এই বলিউড তারকা। ‘ভারতীয় চলচ্চিত্রশিল্পে একজন অভিনেত্রী ও প্রযোজক হিসেবে আমি গল্প বলার মধ্য দিয়ে আমার কর্মজীবন তৈরি করেছি। এমন সব গল্প, যা মানুষকে হাসাতে, কাঁদাতে এবং কখনো কখনো পৃথিবীকে ভিন্নভাবে দেখতে সাহায্য করে,’ সম্মেলনের কেন্দ্রীয় মঞ্চে নারীস্বাস্থ্যবিষয়ক অধিবেশনে এভাবেই তাঁর বক্তব্য শুরু করেন কৃতি শ্যানন।

কৃতি শ্যানন। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: শ য নন

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রাম বন্দরের বেসরকারি ডিপো মালিকদের কর্মসূচি স্থগিত

চট্টগ্রাম বন্দরে বেসরকারি কন্টেইনার ডিপোর মালিকদের ডাকা ধর্মঘট কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠকের পর এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

৯০০ মে. টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, দাম কমছে

কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর, বেড়েছে রাজস্ব আয়

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

চট্টগ্রাম বন্দরের অফডক মাশুল বাড়ানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে সব কার্যক্রম স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিলেন বেসরকারি ডিপো মালিকরা। তাদের দাবি, বর্তমান মাশুল দিয়ে পরিচালনা সম্ভব নয়। নতুন মাশুল অনুমোদিত না হওয়ায় তারা রপ্তানিপণ্য লোড বা খালি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন।

এরই প্রেক্ষিতে গতকৃল বুধবার বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর বেসরকারি ডিপো মালিকরা আজ বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি থেকে সরে আসেন।  তারা এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা দেন। 

ডিপো মালিকরা বলেন, ২০১৬ সালের পর থেকে ট্যারিফ অপরিবর্তিত। এই সময়ে শ্রমিকদের মজুরি বেড়েছে। ব্যয় বেড়েছে। পুরোনো হার ধরে কাজ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এজন্যই তারা কর্মসূচির ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ