ম্যাড্ডক ফিল্মসের হরর-কমেডি ইউনিভার্সের নতুন ছবি হলো ‘থামা’। দেওয়ালি উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। আদিত্য সরপোতদার পরিচালিত ছবিতে ভূত-কমেডির মিশেলের মধ্যে রোমান্স আছে ভরপুর। ‘থামা’ ছবির রোমান্টিক জুটি আয়ুষ্মান খুরানা ও রাশমিকা মান্দানা। মুক্তির পর প্রথম চার দিনে ভালো ব্যবসা করেছে সিনেমাটি।

৪ দিনে ৬৫ কোটি
২১ অক্টোবর মুক্তির পর প্রথম চার দিনে ‘থামা’ সিনেমাটি ৬৫ কোটি রুপি আয় করেছে। প্রথম দিনে ২৫ রুপি আয় করে দারুণ শুরু করেছিল এটি। সে তুলনায় চতুর্থ দিনের আয় ৯ দশমিক ৫৫ কোটি রুপি। ম্যাড্ডকের হরর কমেডি ইউনিভার্সের আগে সব ছবি হিট ও সুপারহিট হলেও ‘থামা’র চতুর্থ দিনের আয় শঙ্কার মুখে ফেলেছে। এখন সিনেমাটি ঘুরে দাঁড়াতে পারে কি না, সেটাই দেখার বিষয়।

বড় বাজেটের ঝুঁকি
ছবিটি তৈরি করতে নির্মাতারা খরচ করেছেন ১৪৫ কোটি রুপি। তাই বাজেট ফেরত পাওয়ার জন্য আয় বাড়াতে হবে। তা না হলে, ‘থামা’ প্রথমবারের মতো হরর-কমেডি ইউনিভার্সের মধ্যে বাজেট ফেরত দিতে ব্যর্থ হতে পারে।

আরও পড়ুন‘পাশের বাড়ি’র রাশমিকা এবার আবেদনময়ী৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আয়ুষ্মানের সাফল্য
‘থামা’ এখনো আয়ুষ্মানের আগের ছবির তুলনায় ভালো পারফরম্যান্স করছে। মুক্তির প্রথম দিনে ছবিটি অতিক্রম করেছে আয়ুষ্মানের ‘অ্যান অ্যাকশন হিরো’র (₹১১ দশমিক ৩ কোটি রুপি) মোট আয়। পঞ্চম দিনের শেষে ‘থামা’ এই নায়কের ২০২৩ সালের হিট ‘ড্রিম গার্ল ২’ প্রথম সপ্তাহের আয় (৬৭ কোটি রুপি) ছাড়িয়ে যেতে পারে।

‘থামা’ সিনেমার পোস্টারে আয়ুষ্মান ও রাশমিকা। আইএমডিবি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আয় ষ ম ন প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রাম বন্দরের বেসরকারি ডিপো মালিকদের কর্মসূচি স্থগিত

চট্টগ্রাম বন্দরে বেসরকারি কন্টেইনার ডিপোর মালিকদের ডাকা ধর্মঘট কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠকের পর এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

৯০০ মে. টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, দাম কমছে

কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর, বেড়েছে রাজস্ব আয়

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

চট্টগ্রাম বন্দরের অফডক মাশুল বাড়ানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে সব কার্যক্রম স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিলেন বেসরকারি ডিপো মালিকরা। তাদের দাবি, বর্তমান মাশুল দিয়ে পরিচালনা সম্ভব নয়। নতুন মাশুল অনুমোদিত না হওয়ায় তারা রপ্তানিপণ্য লোড বা খালি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন।

এরই প্রেক্ষিতে গতকৃল বুধবার বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর বেসরকারি ডিপো মালিকরা আজ বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি থেকে সরে আসেন।  তারা এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা দেন। 

ডিপো মালিকরা বলেন, ২০১৬ সালের পর থেকে ট্যারিফ অপরিবর্তিত। এই সময়ে শ্রমিকদের মজুরি বেড়েছে। ব্যয় বেড়েছে। পুরোনো হার ধরে কাজ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এজন্যই তারা কর্মসূচির ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ