এলভিস প্রিসলির নাতনি এখন কত টাকার মালিক
Published: 25th, October 2025 GMT
এলভিস প্রেসলির উত্তরসূরি বলে কথা। তাই ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে যা–ই করতেন, রাইলি কিয়োর নাম উঠলেই ঘুরেফিরে আসত এলভিস প্রেসলির কথা। তবে ব্যক্তিগত নানা উত্থান-পতন পেরিয়ে ধীরে ধীরে নিজের পরিচয়ে পরিচিত হচ্ছেন অভিনেত্রী। আসছে তাঁর অভিনীত নতুন সিনেমা ‘জে কেলি’। নতুন সিনেমার প্রিমিয়ার উপলক্ষে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত জীবনসহ নানা প্রসঙ্গে কথা বলেছেন ৩৬ বছর বয়সী অভিনেত্রী।
রাইলির জন্মের আগেই তাঁর দাদা এলভিস প্রিসলি মারা যান। তবে সশরীর না থাকলেও ছোটবেলা থেকেই দাদার ছায়ায় বড় হয়েছেন তিনি। ‘এলভিসের শেফরা আমাদের জন্য রান্না করতেন—এটা খুবই বিশেষ কিছু। খাবারগুলো ছিল একদম দারুণ; শাকসবজি, ভাজা ক্যাটফিশ, ফ্রায়েড চিকেন, হাশ পাপিজ, কর্নব্রেড আর বিনস। ডেজার্টে কলার পুডিং। একেবারে বাড়ির খাবারের মতো,’ বলেন রাইলি।
তবে রাইলির জীবন সব সময় মসৃণ ছিল না। ২০২০ সালে তাঁর ছোট ভাই আত্মহত্যা করেন। ২০২৩ সালে মা লিসা মেরিও চলে যান। দাদি প্রিসিলা প্রেসলির সঙ্গে সম্পত্তি এবং গ্রেসল্যান্ডের উত্তরাধিকার নিয়ে আইনি লড়াইয়ে নামতে হয়। এর মধ্যেই আবার ডেইজি জোনস অ্যান্ড দ্য সিক্স সিরিজের জন্য আসে এমি মনোনয়ন। সব মিলিয়ে অম্ল-মধুর এক সময় তাঁকে পার করতে হয়েছে।
রাইলি কিয়ো। ছবি: এএফপি.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান
দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।
সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প