দেশের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি তৈরির নির্ভরযোগ্য প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড হেরিটেজ সুইটস। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এর দ্বিতীয় শাখার  উদ্বোধন করা হয়েছে।

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার সি ব্লকে অবস্থিত প্রথম শাখায় গ্রাহকের অসাধারণ সাড়া মেলার পর নতুন এই শাখা উদ্বোধন হলো। এর মাধ্যমে হেরিটেজ সুইটস আরও বৃহত্তর পরিসরে সুস্বাদু ও মানসম্মত মিষ্টি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে। 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সানভীর বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান এমিল আহমেদ সোবহান। উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, গণমাধ্যম প্রতিনিধি ও আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এমিল আহমেদ সোবহান শুভকামনা জানিয়ে বলেন, হেরিটেজ সুইটস ভোক্তাদের পছন্দকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সুস্বাদু, মানসম্মত ও ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন সরবরাহ করছে। ইতোমধ্যেই ব্র্যান্ডটি ভোক্তাদের আস্থা ও সুনাম অর্জনে সফল হয়েছে। সকলের সহযোগিতায় হেরিটেজ সুইটসের এই সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।

অনুষ্ঠানে আইসিসিবির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম এম জসীম উদ্দীন বলেন, মিষ্টি হাজার বছর ধরে বাংলার মানুষের ঘরে ঘরে আপ্যায়নের প্রথম ও অন্যতম খাদ্য উপকরণ। ‘হেরিটেজ সুইটস’ সবসময়ই বাংলার এই ঐতিহ্যেকে আধুনিক উপস্থাপনায় পৌঁছে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বসুন্ধরায় দ্বিতীয় আউটলেট উদ্বোধনের মাধ্যমে সেই প্রতিশ্রুতিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিলাম। আমরা চাই প্রতিটি গ্রাহক যেন পান খাঁটি উপকরণে তৈরি নিরাপদ ও মানসম্মত মিষ্টি।”

আধুনিক সাজসজ্জা ও আরামদায়ক পরিবেশে গড়ে তোলা এই আউটলেট বসুন্ধরার আই ব্লক ও আশেপাশের বাসিন্দাদের জন্য হবে ঐতিহ্য, স্বাদ ও আনন্দের মিলনস্থল।

ঢাকা/রাহাত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হ র ট জ স ইটস

এছাড়াও পড়ুন:

পাঁচটি উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায় ‘দোসা’

বাংলাদেশের শহুরে সংস্কৃতিতেও ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে দক্ষিণ ভারতীয় খাবার দোসা।  এই খাবারের প্রধান উপাদান চাল ও কলাইয়ের ডাল।  আলুর তরকারি, ঘন ডাল, সবজি, পনির বা নারকেলের চাটনির সঙ্গে দোসা পরিবেশন করা হয়।  বাংলাদেশের কোথাও কোথাও দোসা চাপটি, চাপাতি বা চাপড়ি নামেও পরিচিত। বিকেলের নাস্তায় কিংবা শিশুদের স্কুলের টিফিনে দিতে পারেন এই খাবার। জানিয়ে দিচ্ছি রেপিসি।

উপকরণ
আধা সেদ্ধ করা পোলাওয়ের চাল: ৩ কাপ
কলাইয়ের ডাল: ১ কাপ
খাবার সোডা: পরিমাণ মতো
লবণ:১ চা চামচ
চিনি: আধা চা চামচ

আরো পড়ুন:

জ্বরের রোগীর জন্য ভালো ‘আনারসের ফ্রাইড রাইস’

তিন ধাপে রান্না করুন প্রোটিনে ভরপুর ‘দই মাটন’

প্রথম ধাপ

চাল ও ডাল ৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে মিহি করে বেটে ফেলুন অথবা ব্লেন্ডারে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিন। চাল-ডাল মিশ্রণটিতে লবণ, চিনি ও পরিমাণ মত পানি মিশিয়ে পাতলা করে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আরো ৬/৭ ঘণ্টা রাখুন।

দ্বিতীয় ধাপ

এবার একটি নন স্টিক প্যানে তেল ব্রাশ করে হাল্কা আঁচে গরম করুন। তেল গরম হয়ে গেলে পাত্রে এক টেবিল চামচ দোসা তৈরির মিশ্রণ ঢালুন এবং পাত্রের চারদিকে চামচ দিয়ে পাতলা ও গোল করে ছড়িয়ে দিন। দোসার নিচের অংশ হালকা বাদামি হয়ে কোণাগুলো উঠে আসলে বুঝতে হবে দোসা হয়ে গেছে। 

তৃতীয় ধাপ

দোসা প্যান থেকে উঠানোর সময় সাবধানে উঠাতে হবে। চাইলে গোল করে মুড়িয়ে দিতে পারেন অথবা সোজাও রাখতে পারেন।

উল্লেখ্য, প্রতিবার প্যানে দোসার ব্যাটার দেওয়ার আগে প্যানটি নরম তোয়ালে ও লবণ দিয়ে মুছে নিয়ে তেল ব্রাশ করে নিতে পারেন। তাহলে দোসা মুচমুচে হবে।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পাঁচটি উপকরণ দিয়ে তৈরি করা যায় ‘দোসা’