ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মর্যাদাপূর্ণ ‘মিত্র বিভূষণ’ পদকে ভূষিত করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার। পদকটি দেশটির সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা। দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে মোদিকে এই পদকে দেওয়া হয় বলে পিটিআইয়ের খবরে বলা হয়েছে।

২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে এই পদক প্রবর্তন করেন।

মোদির আগে মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট মামুন আবদুল গাইউম এবং ফিলিস্তিনের প্রয়াত নেতা ইয়াসির আরাফাতকেও মরণোত্তর এই পদকে ভূষিত করেছিল শ্রীলঙ্কা।

কলম্বোতে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে এই পদক তুলে দেন।

পদক পাওয়ার পর মোদি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট দিশানায়েকের কাছ থেকে শ্রীলঙ্কা মিত্র বিভূষণ পদক গ্রহণ করা আমার জন্য সম্মানের। পাশাপাশি এটি ১৪০ কোটি ভারতীয় জনগোষ্ঠীর জন্যও সম্মানের।’ নরেন্দ্র মোদি এ নিয়ে আন্তর্জাতিক ২২টি পুরস্কার পেয়েছেন।

হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, ‘মিত্র বিভূষণ’ পদকের গায়ে একটি কলস আঁকা আছে। এ ছাড়া এতে ধানের পাতা দেখা যায়, যা সমৃদ্ধির লক্ষণ। এ ছাড়া এর ওপর খচিত রয়েছে ৯টি রত্ন। পদকটিতে চাঁদ ও সূর্যের ছবি রয়েছে, যা দুই দেশের সম্পর্কের ইতিহাস নির্দেশ করে। অর্থাৎ দুই দেশের সম্পর্ক অতীত থেকে বর্তমান এবং বর্তমান থেকে ভবিষ্যতে দীর্ঘদিন সৌহার্দ্যপূর্ণ থাকবে।

থাইল্যান্ডে বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন শেষে গতকাল শুক্রবার রাতেই শ্রীলঙ্কায় পৌঁছান নরেন্দ্র মোদি।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ