ফতুল্লায় হত্যা মামলার আসামিকে পুলিশে দিল বিএনপির নেতা-কর্মীরা
Published: 10th, May 2025 GMT
ফতুল্লায় সোলেয়মান নামের এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শুক্রবার (৯ মে) বিকেলে ফতুল্লা রেললাইন বটতলা এলাকা থেকে তাকে আটক করে স্থানীয়রা। পরে তাকে ফতুল্লা মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, সোলেয়মানের বিরুদ্ধে যাত্রাবাড়ী থানায় বৈষম্য বিরোধী হত্যা মামলা এবং ফতুল্লা থানায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মামুন হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, সোলেয়মান স্থানীয় আওয়ামী লীগ ক্যাডার হিসেবে পরিচিত আক্তার-সুমনের অন্যতম সহযোগী। একসময় সে আক্তার-সুমনের পিতা মৃত আলাউদ্দিন হাজীর 'টি বয়' ছিল। পরবর্তীতে আলাউদ্দিন হাজী মারা গেলে আক্তার-সুমনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হয়ে ওঠে।
তাদের হয়ে সে এলাকায় সন্ত্রাসী বাহিনী ও কিশোর গ্যাং গড়ে তোলে। আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে সে প্রশাসনের মদদে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও হামলার নেতৃত্ব দেয়।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: হত য ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
মোহাম্মদপুর ও আদাবর থেকে ২৭ জন গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ২৭ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য দিয়েছে পুলিশ। মঙ্গলবার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মঙ্গলবার দিনব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আদাবর থানা এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন শহিদুজ্জামান ওয়ারেসি সুজন (৪৬), ওসমান গনি (২৪), আবু বক্কর সজীব (২২), ওলি খান (২১) ও অনিক আহম্মেদ (২৯)।
এ ছাড়া অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন মোরশেদা আক্তার (৩৮), মুন্না ইসলাম (২৩), আদনান হোসেন ইমন (২৪), ইব্রাহিম (২৭), আল আমিন (১৯), ইমন (২৫), হাবিবুর রহমান হাবু (৩৪), রবিউল আউয়াল (২১), খোরশেদ আলম (২৮), আল আমিন ওরফে রুবেল (২৭), সজল (২২), রেজওয়ান ওরফে ঈশান (১৬), সিফাত ওরফে মুসা (১৯), শিমুল (২০), পারভেজ মিয়া (২৬), হৃদয় (২৬), আবু রায়হান (২৮), সাগির (৫২), আবু বক্কর সিদ্দিক (৪২), শহীদ মিয়া (৩৫), হৃদয় (১৮) ও সেলিম (৩২)।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ১৭০টি ইয়াবা, ১৭০ পুরিয়া গাঁজা ও ২টি স্টিলের চাপাতি উদ্ধার করা হয়।