Prothomalo:
2025-12-11@03:37:13 GMT

‘কানতারা’কত আয় করল

Published: 26th, October 2025 GMT

ঋষভ শেঠির কন্নড় সিনেমা কানতারা: চ্যাপটার ১ বক্স অফিসে এখনো ঝড় তুলছে। মুক্তির তিন সপ্তাহ পরও ছবিটির দাপট কিছুটা কমলেও আয় দাঁড়িয়েছে বিশাল অঙ্কে। শিল্পবিশ্লেষক সংস্থা স্যাকনিল্কের তথ্য অনুযায়ী, মুক্তির ২৪তম দিনে গতকাল পর্যন্ত ভারতের বক্স অফিসে সিনেমাটির আয় ৫৭৮.০১ কোটি রুপি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
‘কানতারা: চ্যাপটার ১’ টানা ২৪ দিন ধরে বক্স অফিসে রাজত্ব করে চলেছে। মুক্তির প্রথম দিনেই ছবিটি আয় করে ৬১.

৮৫ কোটি রুপি। কর্ণাটক, হিন্দি ও তেলেগু বেল্টে দর্শক উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

দ্বিতীয় দিনে ২৬ শতাংশ কমলেও সপ্তাহান্তে আবার গতি ফিরে পায় ছবিটি। চতুর্থ দিনে আয় ছুঁয়েছিল ৬৩ কোটি রুপিতে। প্রথম সপ্তাহ শেষে ভারতেই মোট আয় ৩৩৭.৪ কোটি রুপি। দ্বিতীয় সপ্তাহে আয় ১৪৭.৮৫ কোটি রুপি, তৃতীয় সপ্তাহে কিছুটা কমে ৭৮.৮৫ কোটি, আঞ্চলিক ছবির জন্য এই আয় যথেষ্ট বেশি।

‘কানতারা: চ্যাপটার ১’ সিনেমায় ঋষভ শেঠি

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক নত র

এছাড়াও পড়ুন:

চট্টগ্রাম বন্দরের বেসরকারি ডিপো মালিকদের কর্মসূচি স্থগিত

চট্টগ্রাম বন্দরে বেসরকারি কন্টেইনার ডিপোর মালিকদের ডাকা ধর্মঘট কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠকের পর এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার কথা জানানো হয়েছে।

আরো পড়ুন:

৯০০ মে. টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি, দাম কমছে

কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর, বেড়েছে রাজস্ব আয়

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

চট্টগ্রাম বন্দরের অফডক মাশুল বাড়ানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টা থেকে সব কার্যক্রম স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছিলেন বেসরকারি ডিপো মালিকরা। তাদের দাবি, বর্তমান মাশুল দিয়ে পরিচালনা সম্ভব নয়। নতুন মাশুল অনুমোদিত না হওয়ায় তারা রপ্তানিপণ্য লোড বা খালি কন্টেইনার হ্যান্ডলিং বন্ধের সিদ্ধান্ত নেন।

এরই প্রেক্ষিতে গতকৃল বুধবার বন্দর কার্যালয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, কাস্টমস এবং বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিনিধিদের যৌথ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের পর বেসরকারি ডিপো মালিকরা আজ বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি থেকে সরে আসেন।  তারা এক মাসের জন্য কর্মসূচি স্থগিত করার ঘোষণা দেন। 

ডিপো মালিকরা বলেন, ২০১৬ সালের পর থেকে ট্যারিফ অপরিবর্তিত। এই সময়ে শ্রমিকদের মজুরি বেড়েছে। ব্যয় বেড়েছে। পুরোনো হার ধরে কাজ চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এজন্যই তারা কর্মসূচির ঘোষণা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ