ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৭ অক্টোবর) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। সোমবার সকালে ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবনতায় লেনদেনের শুরু হয়। তবে, ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যেই তা পতনমুখী অবস্থায় চলে আসে। লেনদেনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল। গত কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪০.
ডিএসইতে মোট ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৮১টি কোম্পানির, কমেছে ২৬০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৫টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৪ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৬১ কোটি ৫৫ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯.৪৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৩.৩০ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩২৫ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৩.০৭ পয়েন্ট কমে ৯০১ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৩৪.৭৯ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৭০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৮৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৫৭টি কোম্পানির, কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৬টির।
সিএসইতে ১৭ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১১ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি/ইভা
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ক র শ য় র ও ইউন ট ড এসই অবস থ স এসই
এছাড়াও পড়ুন:
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্যে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ দিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। তবে পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।
বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়। তবে লেনদেন শুরুর ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর থেকে সূচক পতনমুখী হতে শুরু করে। পরে তা পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী অবস্থানে ফিরে আসে। লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২১.৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৬৩ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২.৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.১৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২৬২টি কোম্পানির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৬টির।
এ দিন ডিএসইতে মোট ৪৫৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫৩৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১২.০৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৪৩৫ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০.৫১ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার ৮৬১ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১.০২ পয়েন্ট কমে ৮৭৫ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ১৫.৪৮ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৩০৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৬১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৮৭টি কোম্পানির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩১টির।
সিএসইতে ১৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
ঢাকা/এনটি//