ম্যাডক ফিল্মসের হরর-কমেডি ইউনিভার্সের নতুন ছবি ‘থামা’। দেওয়ালি উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। আদিত্য সরপোতদার পরিচালিত ছবিতে ভূত-কমেডির মিশেলের মধ্যে রোমান্স আছে ভরপুর। ‘থামা’ ছবির রোমান্টিক জুটি আয়ুষ্মান খুরানা ও রাশমিকা মান্দানা। মুক্তির পর প্রথম ছয় দিনে ভালোই ব্যবসা করেছে সিনেমাটি।
মুক্তির পর সাড়া ফেলেছে ‘থামা’। আয়ুষ্মান ও রাশমিকা ছাড়াও ছবিটিতে আছেন নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকীও। ভ্যাম্পায়ারের গল্পকে ঘিরে তৈরি এই ছবিতে রয়েছে হাসি, রোমান্স আর আবেগের মিশ্রণ।

ছবিটি মুক্তির পর ছয় দিনেই ব্যবসা করেছে ৯১ কোটি ৭০ লাখ রুপি (ভারতীয় বক্স অফিসে)। গতকাল রোববার প্রথম সপ্তাহান্তের শেষ দিনে আয় করেছে ১৩ কোটি রুপি।

‘থামা’ সিনেমার পোস্টারে আয়ুষ্মান ও রাশমিকা। আইএমডিবি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আয় ষ ম ন

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে এজমালি রাস্তায় চলাফেরা করতে বিঘ্ন সৃষ্টি, থানায় অভিযোগ

আদালতে মামলা ও থানায় অভিযোগ দায়েরের জের ধরে এজমালি রাস্তায় চলাফেরা বিঘ্ন সৃষ্টি ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ব্যাপারে ভূক্তভোগী শাহীন মিয়া বাদী হয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারি নাজমুল ও মোক্তার হোসেনের বিরুদ্ধে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। এর আগে গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে বন্দর থানার ২০নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা স্কুলরোড এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে,  বন্দর থানার সোনাকান্দা স্কুলরোড এলাকার মৃত দেলোয়ার হোসেন মিয়ার ছেলে শাহীন মিয়ার পৈত্রিক সম্পত্তি সর্বমোট ২০ শতাংশ জায়গা রয়েছে।

উল্লেখিত সম্পত্তি এজমালি রাস্তার ৪ ফুট উত্তর ও দক্ষিনে প্রতিপক্ষ একই এলাকার মৃত তোছাদ্দেক হোসেনের ২ ছেলে নাজমুল হোসেন ও মোক্তার হোসেন জোর পূর্বক ভাবে দক্ষিন দিকে এজমালি অংশের শেষ দিকে রাস্তা দখল করে রাখেছে। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ জজ আদালতে ৩৯(১২)১৮ নং মামলা দায়ের করি। বর্তমানে মামলাটি আদালতে চলমান রয়েছে।

উল্লেখিত ২ ভাই মামলা প্রত্যাহারের জন্য দীর্ঘ দিন ধরে মামলার বাদীকে প্রান নাশের হুমকি দিয়ে আসছিল। এ ছাড়াও উল্লেখিত বিবাদীগন এজমালি ৪ ফুট রাস্তার উপর দিয়ে পাইপ স্থাপন করার অপচেষ্টা চালায়। এ ব্যাপারে শাহীন মিয়া বাদী বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।

থানায় অভিযোগ দায়ের ও রাস্তা ব্যবহারের সূত্র ধরে গত শনিবার দুপুরে প্রতিপক্ষ নাজমুল ও মোক্তার হোসেনসহ অজ্ঞাত নামা ২/৩ জন অভিযোগের বাদীকে অকথ্য  ভাষায় গালিগালাজ ও মারমুখি আচরনসহ প্রান নাশের হুমকি প্রদান করে।

এ ব্যাপারে অভিযোগের বাদী শাহীন মিয়া গণমাধ্যমকে আরো জানান, প্রতিপক্ষ নাজমুল সে  নিজে তার পালিত ৫/৬টি হাঁসকে বিষপ্রয়োগ করে হত্যা করে এর দায় আমার ছেলের উপর চাপিয়ে দেওয়া অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে।

এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভূক্তভোগী শাহীন মিয়াসহ তার পরিবার। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ