2025-08-01@00:27:44 GMT
إجمالي نتائج البحث: 35
«ড এসইএক স»:
শুল্ক ইস্যুতে কোনো চুক্তি না হলে আগামী ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা বাংলাদেশি পণ্যে বাড়তি ৩৫ শতাংশ শুল্ক যুক্ত হবে। গত এপ্রিলে ঘোষিত হারের তুলনায় যা মাত্র ২ শতাংশ কম। এমন খবরেও শেয়ারবাজারে এক মাস ধরে চলা ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত আছে। শেয়ারদরের সঙ্গে সূচক ও লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। গতকাল বুধবার প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ২৫৮ কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে ৭০টির দর কমেছে, অপরিবর্তিত বাকি শেয়ার। এতে ডিএসইএক্স সূচক প্রায় ৫৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫০৩৫ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। গত ২৩ এপ্রিলের পর এই প্রথম সূচকটি ফের ৫০০০ পয়েন্টের মাইলফলক পার করল। পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত ১১ কর্মদিবসে প্রায় সব শেয়ারের দর বৃদ্ধি পাওয়ায় ডিএসইএক্স সূচক প্রায় ৩৫৮ পয়েন্ট বা ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। একই সময়ে টাকার অঙ্কে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত ভালো মানের ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক থেকে বাদ পড়েছে তিনটি কোম্পানি। এর বিপরীতে নতুন করে এই সূচকে যুক্ত হয়েছে তিন কোম্পানি। অর্ধবার্ষিক লেনদেন পর্যালোচনা করে ডিএস-৩০ সূচকে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। আজ বুধবার ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।ডিএসই জানিয়েছে, ডিএস-৩০ সূচক থেকে যে তিনটি কোম্পানি বাদ পড়েছে সেগুলো হলো সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি মেঘনা পেট্রোলিয়াম, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড বা বিএসআরএম লিমিটেড ও পাওয়ার গ্রিড। এর বিপরীতে এই সূচকে নতুন করে যুক্ত হয়েছে তিন কোম্পানি। নতুন যুক্ত হওয়া কোম্পানিগুলো হলো হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, লাভেলো আইসক্রিম ও লিনডে বাংলাদেশ।ডিএসই আরও জানিয়েছে, অর্ধবার্ষিক লেনদেন পর্যালোচনায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স সূচক ও ডিএসই এসএমই গ্রোথ সূচকে নতুন করে কোনো সূচক যুক্ত...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আবারও ৬০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬০২ কোটি টাকা। প্রায় সাড়ে পাঁচ মাসের ব্যবধানে এটিই ঢাকার বাজারে সর্বোচ্চ লেনদেন। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, আজকের আগে ঢাকার বাজারে ৬০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছিল গত ২৫ ফেব্রুয়ারি। ওই দিন সর্বশেষ ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৬০৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বাড়লেও আজ ডিএসইতে সূচক খুব বেশি বাড়েনি। দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়েক দিন ধরে বাজারে কিছুটা গতি সঞ্চার হয়েছে। বিশেষ করে ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানির প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব শেয়ারের দামও বাড়ছে। তাতে বাজারের সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও গতি ফিরে এসেছে। সোমবার ব্যাংক খাতের শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধিতে ঢাকার বাজারে...
দুই মাসের ব্যবধানে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবার সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। এদিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৭৩ কোটি টাকা। লেনদেনের পাশাপাশি আজ ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় পৌনে ২ শতাংশ বা ৮২ পয়েন্ট বেড়েছে। তাতে ডিএসইএক্স সূচকটি বেড়ে আবারও ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলক ছুঁই ছুঁই অবস্থায় চলে গেছে।কয়েকটি ব্যাংকসহ ভালো মৌলভিত্তির কিছু কোম্পানির শেয়ারের ওপর ভর করে ঢাকার বাজারে আজ লেনদেন ও সূচকের বড় উত্থান দেখা গেছে। এর আগে সর্বশেষ গত ৫ মে ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৫৮৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বৃদ্ধির পাশাপাশি ডিএসইএক্স সূচকও প্রায় আড়াই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। সোমবার দিন শেষে ডিএসইএক্স সূচকটি বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৭৬ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত ২৭ এপ্রিল ডিএসইএক্স সূচকটি সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৯৯৫...
নতুন অর্থবছরে শেয়ারবাজারের লেনদেন শুরু হয়েছে ঊর্ধ্বমুখী ধারায়। গতকাল বুধবার তালিকাভুক্ত প্রায় ৬৫ শতাংশ শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৬ শতাংশের। বেশির ভাগ শেয়ারের দর বাড়ায় প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪৮৬৫ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া লেনদেন ১৫ কোটি টাকা বেড়ে ৪৭৯ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। কিছু দিন ধরে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী ধারা রয়েছে। গত ২৩ জুন থেকে গতকাল পর্যন্ত সর্বশেষ ছয় কর্মদিবসের মধ্যে পাঁচ দিন দর, সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। গত ৩০ জুন মাত্র দেড় পয়েন্ট হারায় ডিএসইএক্স। বাকি সময়ে বেড়েছে ১৮৯ পয়েন্ট। বাজারের এ ধারায় কিছুটা স্বস্তিতে বিনিয়োগকারী এবং বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা। তারা বলেন, শেয়ারবাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে সরকারের কিছু পদক্ষেপ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। অন্যদিকে ভারত-পাকিস্তানের পর ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধ হওয়ার প্রভাবও রয়েছে। জানতে চাইলে...
ঈদের ছুটির পর দ্বিতীয় কার্যদিবসে আজ সোমবার শেয়ারবাজারের লেনদেনে কিছুটা গতি ফিরেছে। তাতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এক মাসের বেশি সময় পর লেনদেন ছাড়িয়েছে ৪০০ কোটি টাকা।ডিএসইতে আজ সোমবার দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪১৭ কোটি টাকা। এক মাসের বেশি সময়ের ব্যবধানে এটিই ঢাকার বাজারে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে সর্বশেষ গত ৭ মে ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৫১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেনের পাশাপাশি বেড়েছে সূচকও। ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন ৬০ পয়েন্ট বা সোয়া ১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৮৪ পয়েন্টে। সূচকও এক মাসের বেশি সময় পর এতটা বেড়েছে। এর আগে সর্বশেষ ৮ মে ডিএসইএক্স সূচকটি ১০০ পয়েন্ট বেড়েছিল।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, টানা দরপতনে ভালো ভালো অনেক কোম্পানির শেয়ার দর অবমূল্যায়িত পর্যায়ে চলে আসায় সম্পদশালী বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ আবার বাজারে...
ঈদের ১০ দিনের ছুটির পর লেনদেন শুরুর প্রথম দিনেই বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করতে পারেনি দেশের শেয়ারবাজার। দীর্ঘ ছুটির পর আজ রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় দরপতনে। যদিও দিন শেষে সূচক ও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। তবে তা বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী হওয়ার মতো নয়। উল্টো ভালো মৌল ভিত্তির কিছু শেয়ারের দরপতন বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি দুশ্চিন্তায় ফেলেছে। ঢাকার বাজারে রোববার লেনদেন হওয়া ৩৯২ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৯টিরই দরপতন হয়েছে, দাম বেড়েছে ১৪৫টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৬৮টির দাম। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর দামের উত্থান–পতনের প্রভাবে দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে। আর লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৬৩ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৯ কোটি টাকা বেশি।বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেয়ারবাজারের লেনদেন বর্তমানে যে পর্যায়ে নেমেছে, তাতে বাজারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট...
পতনের ধারাতেই রয়েছে শেয়ারবাজার। টানা ষষ্ঠ দিনে গতকাল বুধবারও অধিকাংশ শেয়ার দর হারিয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের ৭৩ শতাংশের দর পতন হয়েছে। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৬৩ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৬১৫ পয়েন্টে নেমেছে। সূচকের এ অবস্থান করোনাকালে ফিরেছে, যা ২০২০ সালের ১০ আগস্টের পর বা গত পৌনে পাঁচ বছরের সর্বনিম্ন। গত ছয় কর্মদিবসে ডিএসইএক্স ১৮৬ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ কমেছে। গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত সরকারের পতনের পর প্রথম চার কর্মদিবসে শেয়ারবাজার বেশ চাঙ্গা হয়েছিল। এর পর থেকে দর পতন চলছে। প্রতিদিনই শত শত বিনিয়োগকারী লোকসানে সব শেয়ার বেচে দিয়ে লোকসান আরও বড় হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করছেন। চলতি মাসে পৌনে তিন হাজার বিনিয়োগকারী বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে বাজার ছেড়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের পুরো সময় বিবেচনায়...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স ৪১ পয়েন্ট কমে নেমে এসেছে ৪ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে।গত পাঁচ দিনের টানা দরপতনে সূচকটি গত প্রায় পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১২ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৬৩৩ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল। টানা পতনে সূচক এখন আবার ২০২০ সালের আগস্টের অবস্থানে ফিরে গেছে। সেই সঙ্গে লেনদেনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এ অবস্থায় বাজারে এখন শুধু হতাশা বিরাজ করছে।ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচকটি ১২৩ পয়েন্ট বা আড়াই শতাংশের বেশি কমেছে। প্রতিদিনই লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন হয়। বাজারের পতন এতটাই ভয়াবহ পর্যায়ে নেমেছে...
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস মঙ্গলবার (২৭ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা চার কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটেছে, যা গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৭২০ পয়েন্টে। মঙ্গলবার (২৭ মে) ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। আরো পড়ুন: সিডিবিএলকে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্তর দাবি ডিবিএর টানা ৩ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে পতন, বেড়েছে লেনদেন ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৪১.২৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার...
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস সোমবার (২৬ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা তিন কার্যদিবস পুঁজিবাজারে পতন ঘটল, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৭২০ পয়েন্টে। সোমবার ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। তবে, উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৬.৯৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭১৯ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৩৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.৬১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪১...
সপ্তাহের দ্বিতয় কার্যদিবস রবিবার (২৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। ফলে পুঁজিবাজারের দরপতন অব্যাহত রয়েছে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৭২০ পয়েন্টে। রবিবার ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। এদিকে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০.০৮ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৩৬ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৪.৬৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৬.৭৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।...
সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস শনিবার (২৪ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এমন পতনের ফলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মূল্যসূচক করোনা মহামারির সময়ের মতো অবস্থায় নেমে এসেছে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট ডিএসইর সূচক আজকের তুলনায় কম ছিল। ওই দিন ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৪ হাজার ৭২০ পয়েন্টে। শনিবার ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৮.৬৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৪৬ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৯.৬৬ পয়েন্ট কমে...
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে বিদায়ী সপ্তাহের (১২ থেকে ১৫ মে) লেনদেন শেষ হয়েছে। এ সময়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। একইসঙ্গে উভয় পুঁজিবাজারে বিদায়ী সপ্তাহে বাজার মূলধন কমেছে ৪ হাজার ১৭২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। শনিবার (১৭ মে) ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স নেমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৮১ পয়েন্টে। যেটা ২০২০ সালের ২৪ আগস্টের পর অর্থাৎ গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর গত তিন কার্যদিবসে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১৪০ পয়েন্টের বেশি। পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, বর্তমানে বাজারে প্রতিনিয়ত যেসব শেয়ার বিক্রি হচ্ছে, তার বড় অংশই মার্জিন ঋণের দায়ে বাধ্যতামূলক বিক্রি।...
দর পতনের পুরোনো বৃত্তে শেয়ারবাজার। টানা তৃতীয় দিন বাজারে দর পতন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার তালিকাভুক্ত সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫৪ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৮১ পয়েন্টে নেমেছে। সূচকের এ অবস্থান ২০২০ সালের ২৫ আগস্ট বা প্রায় পাঁচ বছরের সর্বনিম্ন। দর পতন ঘনীভূত হওয়ায় লেনদেনও ৩০০ কোটি টাকার নিচেই ছিল। গতকাল দিনের শুরুতে বেশির ভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধি নিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দর বৃদ্ধিতে ভর করে ডিএসইএক্স সূচক প্রায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৮৫৬ পয়েন্টে ওঠে। তবে পরে ক্রমাগত দর পতনে লেনদেন শেষ হওয়ার কয়েক মিনিট আগে দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে ৭৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৭৯ পয়েন্ট পর্যন্ত নামে। গত আগস্টে সরকার বদলের পর প্রথম চার কর্মদিবসে বড় উত্থান...
দর পতনের পুরোনো বৃত্তে শেয়ারবাজার। টানা তৃতীয় দিনে আজ বৃহস্পতিবারও তালিকাভুক্ত সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৫৪ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৮১ পয়েন্টে নেমেছে। সূচকের এ অবস্থান ২০২০ সালের ২৫ আগস্ট বা পৌনে পাঁচ বছরের সর্বনিম্ন। দর পতন ঘনীভূত হওয়ায় লেনদেনও ৩০০ কোটি টাকার নিচেই অবস্থান করছে। যদিও আজ দিনের শুরুতে বেশিরভাগ শেয়ারের দরবৃদ্ধি নিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছিল। লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় দুই শতাধিক শেয়ারের দরবৃদ্ধিতে ভর করে ডিএসইএক্স সূচক প্রায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৮৫৬ পয়েন্টে উঠেছিল। তবে এরপর ক্রমাগত দরপতনে লেনদেন শেষ হওয়ার কয়েক মিনিট আগে দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে ৭৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৭৭৯ পয়েন্ট পর্যন্ত নেমেছিল। গত আগস্টে সরকার বদলের পর প্রথম চার কর্মদিবসে বড় উত্থান হয়েছিল শেয়ারদর, সূচক ও লেনদেনে। তবে এর...
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১১ মে) সূচকের বড় উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে। এ সময় অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সকালে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টার মধ্যে ডিএসইর প্রধান ডিএসইএক্স সূচক ৯৯.৮৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯০২ পয়েন্টে। শরিয়া ডিএসইএস সূচক ২৬.২৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৪ পয়েন্টে ও ডিএসই৩০ সূচক ২৭.০৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২০ পয়েন্ট অবস্থান করছে। এ সময়ে ডিএসইতে ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৭৭টির, কমেছে ১০টির ও অপরিবর্তীত আছে ৭টির। আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে ৩৬৬ কোটি ৬ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক...
আগের দিনের বড় দরপতনের পর গতকাল একই ধারায় শেয়ারাবাজারে উত্থান হয়েছে। বুধবার দেড়শ পয়েন্ট বা ৩ শতাংশ হারানোর পরদিন গতকাল বৃহস্পতিবার ১০০ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ ফিরে পেয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। আগের দিনের পতন ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধাবস্থার কারণে আতঙ্ক থেকে হতে পারে বলে বাজারসংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করেছিলেন। বুধবারের বড় দর পতনের পর গতকাল দিনের লেনদেনের শুরু হয় বিপরীত ধারায়। সকাল ১০টায় দিনের লেনদেন শুরুর মূহূর্তে প্রি-মার্কেট লেনদেনে ভর করে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ডিএসইএক্স সূচক ৪৮০৯ পয়েন্টে ওঠে। প্রথম আধা ঘণ্টায় আরও ৭০ পয়েন্ট বাড়ে ৪৮৮০ পয়েন্ট ছাড়ায়। এর পর উত্থান কিছুটা বিঘ্নিত হলেও ১৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। পরে লেনদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত শেয়ারদর ও সূচক বেড়েছে। সোয়া ২টায় আগের দিনের থেকে ১০৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪৯০৯ পয়েন্ট...
ব্যাপক দর পতন হয়েছে দেশের শেয়ারবাজারে। গতকাল বুধবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৯৩ শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩৮১টিই দর হারিয়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১৪৯ পয়েন্ট বা ৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ হারিয়ে ৪৮০২ পয়েন্টে নেমেছে। হার বিবেচনায় গতকালের পতন ২০১৩ সালের ২৩ জুলাইয়ের পর সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় শেয়ারবাজার সিএসইতেও দর পতন হয়েছে। দর পতনের পেছনে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রভাব থাকতে পারে বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ। গতকাল পাকিস্তানের শেয়ারবাজারেও বড় দর পতন হয়েছে। ভারতের শেয়ারবাজারে শুরুর দিকে পতন হলেও শেষ পর্যন্ত সূচক সামান্য বেড়েছে। বিশ্বের অন্য কোনো শেয়ারবাজারে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। নানা কারণে আস্থাহীনতায় ক্রমাগত দর পতনের ধারায় ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশের বাজার। দেশের শেয়ারবাজারে খারাপ পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের...
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৭ মে) সূচকের বড় পতনে লেনদেন চলছে। এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শতাধিক পয়েন্টের বেশি পতন হয়েছে। পাশাপাশি বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্য মতে, এদিন দুপুরে ১টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২০.২১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৩১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩৪.০১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩৩.৯৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এ সময় লেনদেন হওয়া ৩৯৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯টির, দর কমেছে ৩৭৬টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে...
ব্যাপক দরপতন চলছে দেশের শেয়ারবাজারে। আজ বুধবার দুপুর ১টায় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া প্রায় সব শেয়ারকে দর হারিয়ে কেনাবেচা হতে দেখা গেছে। এতে প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১১৭ পয়েন্ট হারিয়ে ৪৮৩৪ পয়েন্টে অবস্থান করতে দেখা যায়। সূচক পতনের হার ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ। দুপুর সাড়ে ১২টায় ১২৮ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ হারিয়ে ৪৮২৩ পয়েন্ট পর্যন্ত নামতে দেখা গেছে। পতনের হার বিবেচনায় ২০১৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারির পর এটাই সর্বোচ্চ দর পতন। ওই দিন সূচক হারিয়েছিল ২ দশমিক ৭৪ শতাংশ। ব্যাপক দরপতনে আতঙ্ক বিরাজ করছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। গত কয়েক বছর ধরেই শেয়ারবাজারে মন্দা অবস্থা বিরাজ করছে। তবে আজকের পতনের ভালো ব্যাখ্যা মিলছে না। পেহেলগাম হামলায় ২৬ পর্যটক নিহতের ঘটনায় প্রতিশোধ হিসেবে ভারত ‘অপারেশন সিন্ধুর’ নাম দিয়ে...
চার কর্মদিবসের মধ্যে শেষ তিন দিনে বেশির ভাগ শেয়ার দর হারানোয় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৭৭ পয়েন্ট হারায় গত সপ্তাহে। যদিও এপ্রিলের শেষ ওই সপ্তাহের শুরুটা হয়েছিল সূচকের ২২ পয়েন্ট বৃদ্ধি দিয়ে। বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের বড় কর্মকর্তারা বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন বা সরকার তাঁকে সরিয়ে দিতে যাচ্ছে– এমন একটি গুজবের কারণে গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে বেশির ভাগ শেয়ার দর ও সূচক বেড়েছিল। গতকাল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। অখ্যাত অনলাইন পোর্টালের পাশাপাশি সামাজিক গণমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে– বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে সরিয়ে নতুন একজনকে নিয়োগ দিতে যাচ্ছে সরকার। এমন গুজবের পর হঠাৎ করে শেয়ার দর ও সূচক বেড়েছে। যদিও শেষ পর্যন্ত এর সত্যতা মেলেনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক বড় ব্রোকারেজ হাউসের সিইও সমকালকে...
মঙ্গলবারও দর পতন হয়েছে শেয়ারবাজারে। বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমে সূচক আগের দিনের চেয়ে কমেছে। তবে সূচকের চেয়ে বড় পতন হয়েছে লেনদেনে। গতকাল ঢাকার শেয়ারবাজার ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। গতকাল ডিএসইর লেনদেন নেমেছে ২৯১ কোটি টাকায়। গত বছরের ২৪ ডিসেম্বরের পর প্রথম এ বাজারে তিনশ কোটি টাকার কম কেনাবেচা হয়েছে। আগের দিন ডিএসইতে লেনদেন ছিল ৪৫৪ কোটি টাকা। একদিনে লেনদেন কমেছে ১৬৩ কোটি টাকা। এদিকে লাগাতার দর পতনের পরও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করে রাজধানী মতিঝিলে ডিএসইর পুরাতন ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন কিছু বিনিয়োগকারী। তারা বিএসইসির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন। গতকালের লেনদেন শেষে দেখা গেছে, ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে ১২৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির দর। এছাড়া তালিকাভুক্ত ৩৭ মেয়াদি মিউচুয়াল...
পুঁজিবাজারে সাম্প্রতিক সময়ে ধারাবাহিক নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যা পর্যবেক্ষণে অস্বাভাবিক এবং সন্দেহজনক বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তাই বিষয়টি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে তদন্ত করে খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে করে কমিশন। ফলে সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজার নিম্নমুখী প্রবণতার কারণ খতিয়ে দেখতে বেশ কিছু শর্ত নির্ধারণ করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত তদন্ত কমিটিকে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি। গত রবিবার (২৭ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়েছে। বিএসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা রাইজিংবিডি ডটকমকে এই তথ্য জানিয়েছেন। আরো পড়ুন: ‘অরেঞ্জ বন্ড অন্তর্ভুক্তিমূলক পুঁজিবাজার তৈরির সুযোগ দিচ্ছে’ যমুনা অয়েলের ৯ মাসে মুনাফা বেড়েছে ৩৭.৭৮ শতাংশ তদন্তের বিষয়টি ঢাকা...
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (২৭ এপ্রিল) সূচকের উত্থান হলে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কমেছে। টানা নয় কার্যদিবস পর ডিএসইতে সূচকের উত্থান হয়েছে। এদিকে সিএসইতে টানা ১০ কার্যদিবস সূচকের পতন হলো। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রবিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বড় পতন অব্যাহত ছিল। তবে হঠাৎ করে বাজারে গুঞ্জন উঠে- পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে পদত্যাগ করতে সরকারের একটি মহল চাপ দিচ্ছে। এ কারণে তিনি বিএসইসি থেকে বেরিয়েও গেছেন। এমন খবরে ডিএসইর পতনমুখী...
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে ১২৫ পয়েন্ট বা প্রায় আড়াই শতাংশ কমে গেছে। তাতে সূচকটি ছয় মাসের ব্যবধানে আবারও ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলকের নিচে নেমে এসেছে। গত সপ্তাহ শেষে ডিএসইএক্স সূচকটি কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৭৩ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত বছরের ২৮ অক্টোবর ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টের সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।এদিকে গত ৯ কার্যদিবস ধরে শেয়ারবাজারে টানা দরপতন হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের প্রতিদিনই ডিএসইতে সূচক কমেছে। সূচকটি ৫ হাজার পয়েন্টের মাইলফলকের নিচে নেমে আসায় নতুন করে বাজারে আবারও আতঙ্ক ভর করেছে। এ অবস্থায় বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী লেনদেন থেকে হাত গুটিয়ে নিয়েছেন। ফলে লেনদেনও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে।ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহ শেষে ঢাকার বাজারের লেনদেন আগের...
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ নিয়ে টানা নয় কার্যদিবস সূচকে পতন ঘটল। এদিকে, পুঁজিবাজারে ধারাবাহিক দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪ হাজার পয়েন্টের ঘরে নেমে এসেছে। তবে, বৃহস্পতিবার ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। দিনশেষে উভয় পুঁজিবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে। গত জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে রাজনৈতিক ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর পুঁজিবাজারের হাল ধরেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। ওই দিন ডিএসইর প্রধান ডিএসইএক্স সূচক ছিল ৫৭৭৫.৪৯ পয়েন্টে। তিনি কাজে যোগ দেওয়ার ৮ মাস অতিবাহিত হলেও পুঁজিবাজারে গতিশীলতা ফিরে আসেনি।...
প্রতি তিন মাস পরপর দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক সমন্বয় করা হয়। তবে এবার চলতি বছরের ত্রৈমাসিক প্রান্তিকে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ও এসএমই প্ল্যাফর্মের সূচক ডিএসএমইএক্সে নতুন কোনো সিকিউরিটিজ যুক্ত হয়নি। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি বছর এপ্রিল পর্যন্ত আইপিও সংযোজনের জন্য ডিএসই বাংলাদেশ ব্রড ইনডেক্স (ডিএসইএক্স) এবং ডিএসই এসএমই গ্রোথ ইনডেক্স (ডিএসএমইএক্স)-এর ত্রৈমাসিক পর্যালোচনার সময় নতুন সিকিউরিটির কোনো তালিকা পাওয়া যায়নি। ফলে এপ্রিল ২০২৫-এর জন্য ডিএসইএক্স এবং ডিএসএমইএক্স-এর বিদ্যমান উপাদান তালিকায় কোনো সংযোজন হবে না। ঢাকা/এনটি/রাসেল
চলতি সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১২ মার্চ) ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন চলছে। এদিন বেলা ১২টা পর্যন্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, বুধবার লেনদেন শুরুর পর দুই ঘণ্টায় ডিএসইর ডিএসইএক্স সূচক ১৮.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছিল ৫ হাজার ২১৭ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ৩.৭৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৬৭ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছিল। এ সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৩৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ে ৩৮৩টি কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৪টির, কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৩টির। আরো পড়ুন: বিএসইসি চেয়ারম্যান-কলম্বো স্টক...
বেশ কয়েক দিন পর গতকাল সোমবার দেশের শেয়ারবাজারের অধিকাংশ কোম্পানির দর বেড়েছে। প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে ৬২ শতাংশ শেয়ারের দর। দর হারিয়েছে ২০ শতাংশ শেয়ার। আবার দর কমে যাওয়ার চেয়ে দর বৃদ্ধির হার ছিল বেশি। খাতওয়ারি হিসাবে বীমা ছাড়া অন্য সব খাতের অধিকাংশ কোম্পানির দর বেড়েছে। বড় খাতের মধ্যে প্রকৌশল, বস্ত্র, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের গড় দর ১ থেকে দেড় শতাংশ বেড়েছে। বেশির ভাগ কোম্পানির দর বৃদ্ধি পাওয়ায় ডিএসইএক্স সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে ৫১৯৫ পয়েন্ট ছাড়িয়েছে। চলতি বছরে এক দিনে যা ছিল সর্বোচ্চ বৃদ্ধি। গতকালের তুলনায় সূচকটি বেশি (৭৩ পয়েন্ট) বেড়েছিল গত ১৫ ডিসেম্বর। লেনদেন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর মুহূর্তে প্রায় ৬ পয়েন্ট বাড়ে। এর পর সোয়া ২টা পর্যন্ত শেয়ারদর বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত...
তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ৩২৬টির শেয়ার নিয়ে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স গণনা হয়েছে গতকাল রোববার। একসঙ্গে অনেকগুলো শেয়ার সূচকে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় সূচকে বড় উত্থান বা পতনের আশঙ্কা করেছিলেন কেউ কেউ। তবে তেমনটি হয়নি। গতকাল সূচকটি ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৫১৫৪ পয়েন্টে উঠেছে। আগের কয়েক দিনের তুলনায় এটা খুবই স্বাভাবিক। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপির নিয়মে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সর্বশেষ এক বছর ২৫৩ শেয়ার নিয়ে ডিএসইএক্স সূচকটি গণনা হয়েছে। পুনর্মূল্যায়নে পুরোনো তালিকা থেকে ১৪ কোম্পানির শেয়ার বাদ পড়েছে, নতুন করে যুক্ত হয়েছে ৮৭টি। সর্বশেষ ছয় মাসের লেনদেনের ভিত্তিতে এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন তালিকা অনুযায়ী, ফ্রি-ফ্লোট বা সচরাচর লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ভিত্তিতে যে বাজার মূলধন হয়, তার ৯৬ দশমিক ৩২ শতাংশ ধারণ করছে নতুন করে সাজানো সূচকটি। সব শেয়ার বিবেচনায়...
ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আজ রোববার থেকে তালিকাভুক্ত ৩২৬ কোম্পানির শেয়ারের দর ও বাজার মূলধনের ভিত্তিতে গণনা করা হবে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৫৩ শেয়ার নিয়ে সূচকটি গণনা হতো। গত বছরের শেষ ছয় মাসের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর টাকার অঙ্কে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ এবং বাজার মূলধনের ভিত্তিতে ৮৭টি শেয়ার যুক্ত হয়েছে। বাদ পড়েছে আগের ১৪ শেয়ার। বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার সূচকে যুক্ত হওয়ায় সূচকের ওঠানামায় তার প্রভাব থাকবে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বৃহৎ বাজার মূলধনি শেয়ারগুলোর দর ওঠানামা কম হওয়ায় বড় বেশি পরিবর্তন না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এদিকে গত সপ্তাহের বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ ‘পেনি স্টক’ বা স্বল্প মূল্যের শেয়ার দর হারালেও সপ্তাহের হিসাবে এমন শেয়ারের দরেই জয়-জয়কার ছিল। শেষ পর্যন্ত ভালোমন্দ বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছে। কমেছে মূল্য...
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সবচেয়ে ভালো মানের ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে কারসাজির মাধ্যমে দাম বাড়ানো বন্ধ কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ। খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগের অন্তর্ভুক্তির বিপরীতে ডিএস-৩০ সূচক থেকে বাদ পড়েছে বহুজাতিক কোম্পানি হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, বেক্সিমকো লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক ও সামিট পাওয়ারের মতো কোম্পানি।কয়েক বছর ধরে বাজারে বন্ধ কোম্পানি খান ব্রাদার্সের শেয়ার নিয়ে কারসাজির ঘটনা ঘটছে। তাতে গত দুই বছরে কোম্পানিটির ১২ টাকার শেয়ারের দাম উঠেছে সর্বোচ্চ ২৩২ টাকা পর্যন্ত। গতকাল রোববারও এটির শেয়ারের দাম ১৬ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭৭ টাকায়।দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে অর্ধবার্ষিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে সূচকটি সমন্বয় করতে গিয়ে এ ঘটনা ঘটেছে। ডিএসই জানিয়েছে, সূচক সমন্বয়ের ফলে ভালো মৌলভিত্তির ৩০ কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক থেকে ৯টি কোম্পানি...
দরপতনে শুরু হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) এ সপ্তাহের লেনদেন। গতকাল রোববার প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৩৮ পয়েন্ট হারিয়ে ৫১৫৬ পয়েন্টে নেমেছে। গত ১১ ডিসেম্বরের পর এটাই সূচকের সর্বোচ্চ পতন। গত সপ্তাহে সূচকটি মোট ৫ পয়েন্ট হারিয়েছিল। এদিকে ডিএসইএক্স সূচক ফের পুনর্বিন্যাস হতে যাচ্ছে। এবার নতুন করে ৮৭ কোম্পানির শেয়ার যুক্ত হবে। বাদ পড়বে ১৪টি। এতে এই সূচকভুক্ত মোট কোম্পানি সংখ্যা বেড়ে ৩২৬টিতে উন্নীত হবে। বর্তমানে তালিকাভুক্ত ৩৬০ কোম্পানির মধ্যে ২৫৩ কোম্পানির শেয়ার সূচকভুক্ত। আগামী ১৯ জানুয়ারি থেকে সূচকটি নতুনভাবে গণনা হবে। গতকাল ডিএসইতে ৩৯৬ কোম্পানির কম-বেশি শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৭টির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৮০টিই দর হারিয়েছে। শেষ লেনদেন দরের হিসাবে দর অপরিবর্তিত থাকে ৪৭টি। এদিন কোনো খাতই দরপতনের বাইরে ছিল না। সূচকের পুনর্বিন্যাস তালিকাভুক্ত অধিকাংশ...