ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) সূচকের উত্থানে মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এ দিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। তবে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।

বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেনের শুরু হয়। আর লেনদেনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল। তবে গত কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৯.

৮২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ১২২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৭.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৮৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২৪১টি কোম্পানির, কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭২টির।

এদিন, ডিএসইতে মোট ৪৭৬ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫০৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪.৯৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮১১ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১২.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৮৬ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ১.৯৬ পয়েন্ট বেড়ে ৮৯৮ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৩০.৭৪ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৬৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ১৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৯টি কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩২টির।

সিএসইতে ১৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল খ ট ক র শ য় র ও ইউন ট স এসইত ড এসই স এসই

এছাড়াও পড়ুন:

তিন কার্যদিবস পর পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (২৯ অক্টোবর) সূচকের উত্থানে মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। 

চলতি সপ্তাহে টানা তিন কার্যদিবস পতনের পর এ দিন সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় ফিরেছে। এ দিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে। তবে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।

আরো পড়ুন:

সিএসই ও সিএফএফইএক্সের মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর

বিএসইসি’র স্বায়ত্তশাসন দরকার: আনিসুজ্জামান চৌধুরী

বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, অনেক দিন ধরে পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতে সূচকের উত্থান দেখা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। তবে বুধবার (২৯ অক্টোবর) সকালে ডিএসইএক্স সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবনতায় লেনদেনের শুরু হয়। লেনদেনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল। তবে গত কয়েক মাসের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন অনেক কমে গেছে। 

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৮.২৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৯২ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৬১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৭৪ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৯.২০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৭৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৬টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ৫০৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৫১ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২.০৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৮০৮ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৩.১০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ২৭৩ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৪.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮৯৬ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৮৭.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৬৮২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

সিএসইতে মোট ১৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৯৪টি কোম্পানির, কমেছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির।

সিএসইতে ১৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
 

ঢাকা/এনটি/বকুল 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তিন কার্যদিবস পর পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান