দীর্ঘ বিরতির পর গীতিকার মোস্তফা কামালের কথায় একের পর এক ধামাকা  নতুন গান নিয়ে হাজির হচ্ছেন সোনারগাঁয়ের ছেলে তরুন কন্ঠশিল্পী এস এম মিঠু । সর্বশেষ ঢং এর বিয়াইন শিরোনামের একটি গান দিয়ে প্রশংসার কুড়াচ্ছেন তিনি। 

নতুন গান এবং নতুন বছরের পরিকল্পনা নিয়ে  এস এম মিঠু বলেন, ‘দীর্ঘ বিরতির পর  আমার ধামাকা কিছু নতুন গান আসছে । আশা করি, বরাবরের মতোই এবারের গানগুলো আপনাদের সকলের ভালো লাগবে। ইচ্ছে আছে গত বছরের চেয়ে এ বছর আরও ভালো ভালো গান উপহার দেওয়ার।ইতিমধ্যে বেশ কিছু গানের কাজ শেষ হয়েছে।

প্রতিটি গানের কথা ও সুর করেছেন গীতিকার মোস্তফা কামাল ভাই। সবসময় যারা ভালোবেসে আমার গানগুলোকে মনের গভীরে স্থান দিয়ে যাচ্ছেন, সেই সকল প্রিয় মানুষদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। আশা করি, এভাবেই সবসময় আমাকে মনের মণিকোঠায় রাখবেন।’

এর আগে এস এম মিঠুর  উল্লেখযোগ্য গানগুলো হলো ‘বেইমান মেয়ে’, ‘আহারে আমার কি ভাগ্য’, ভালোবাসার দিলি কবর'তুই আমারে বুঝলিনা বেইমান 'ভুলতে তোরে চাই' তোরে কত ভালোবাসি বেইমান, সব দোষেরই দোষী আমি, ঢং এর বিয়াইন ’সহ আরও কিছু গান।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

আওয়ামী লীগ এখন বাংলাদেশে অপ্রাসঙ্গিক : হাসনাত আব্দুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)’র দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ  বলেছেন, আওয়ামী লীগ এখন বাংলাদেশে অপ্রাসঙ্গিক। আমাদের সামনে ভাবতে হবে।

কিন্তু আমরা দেখেছি যারা আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী ছিল, পেইড কিছু বুদ্ধিজীবী, তারা টকশোতে আওয়ামী লীগের পক্ষে বৈধতা উৎপাদন করেছে।

কিন্তু গত দুইদিনের কার্যক্রমে বুঝে যাওয়া উচিত আওয়ামী লীগ কখনোই গণমানুষের দল ছিল না। আগুন সন্ত্রাস কারা করেছিল অতীতে ও বর্তমানে কারা করেছে স্পষ্ট হয়ে গেছে গত দুইদিনের কার্যক্রমে।

মঙ্গলবার  দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের বিবি রোডে সমবায় সমিতি ভবনের নবম তলায় এনসিপির জেলা কার্যালয় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের ফিরে আসা প্রসঙ্গে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আওয়ামী লীগের পতন ব্যালটের মাধ্যমে হয়নি যে, ব্যালটের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হবে। আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে।

গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে রাজনৈতিক দলের পতন হয় সে দলের উপযোগিতা ফুরিয়ে যায় বলেই গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়। রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শ যখন জনআকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে যায় তখনই গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়।

তিনি আরও বলেন, যারা ব্যালটের মাধ্যমে এই দলটিকে ফিরিয়ে আনার বৈধতা উৎপাদন করছে তারা মূলত আগুন সন্ত্রাসের পক্ষে বৈধতা উৎপাদন করেছে। সেজন্য ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো বিকল্প নেই।

হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, স্বতন্ত্রভাবে সংস্কারের পক্ষে যারা জোটবদ্ধ হতে চায় প্রয়োজনে আমরা তাদের নেবো। সংস্কারের পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে যারা আছে তাদের সঙ্গে আমরা জোট করতে পারি।

তিনি বলেন, বলেন, যারা সংস্কারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েয়েছে, যারা দেশের সংস্কার কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করেছে, জনআকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে যারা, তাদের সঙ্গে এনসিপির জোট সম্ভব নয়।

দেশের সামগ্রিক স্বার্থে আমরা সবসময় ছাড় দিয়ে আসছি। আমরা সংস্কারের পক্ষে জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে সবসময় ছাড় দিয়ে আসছি।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা নভেম্বরের প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যে ঘোষণা দেওয়া হবে।

এসময় এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ও শৃঙ্খলা কমিটির প্রধান আবদুল্লাহ আল আমিন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, এবং জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আওয়ামী লীগ এখন বাংলাদেশে অপ্রাসঙ্গিক : হাসনাত আব্দুল্লাহ