মামুন মাহমুদ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নির্বাচিত হওয়ায় ২নং ওয়ার্ড বিএনপির আনন্দ মিছিল
Published: 4th, February 2025 GMT
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নির্বাচিত করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙগসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
মঙ্গলবার ( ৪ ফেব্রুয়ারি ) বিকেলে ২নং ওয়ার্ড এই আনন্দ মিছিল বের করা হয়। এতে সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির বিএনপি ও অঙগসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেনের নেতৃত্বে আন্দন মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি রাজা মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা নুর নবী, রবিউল ইসলাম বাবু, পাপ্পু, টুটুল, যুবদল নেতা রাশেদুল ইসলাম রাব্বি, আরিফুল হক জিমি, রাজা মিয়া, নুরুদ্দিন সাগর প্রমূখ।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সৎপুত্র নাগা চৈতন্যকে নিয়ে যা বললেন অভিনেত্রী অমলা
ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেতা নাগা চৈতন্য। অভিনয় ক্যারিয়ারে অনেক ব্যবসাসফল সিনেমা উপহার দিয়েছেন সামান্থা রুথ প্রভুর এই প্রাক্তন স্বামী। নাগার আরেক পরিচয় তিনি নাগার্জুনা আক্কিনেনির বড় ছেলে ও অভিনেত্রী অমলা আক্কিনেনির সৎপুত্র। অমলা সৎমা হলেও নাগা চৈতন্যর সঙ্গে তার দারুণ সম্পর্ক। এনটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে কথা বলেছেন অমলা।
নাগা চৈতন্য প্রসঙ্গে অমলা আক্কিনেনি এনটিভি-কে বলেন, “চৈতন্যর সঙ্গে যখন আমার পরিচয় হয়, তখন সে তরুণ। কারণ তার মা চেন্নাইয়ে থাকতেন; সে সেখানেই বড় হয়েছে। কলেজের জন্য সে হায়দরাবাদে এসেছিল। অবশ্যই আমি তার সঙ্গে যোগাযোগে রেখেছিলাম। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তাকে জানতে পারি, যখন সে হায়দরাবাদে চলে আসে। চৈতন্য দারুণ একজন মানুষ। বয়সের তুলনায় সে অনেক বেশি পরিণত ও প্রজ্ঞাবান। খুবই দায়িত্বশীল। সে এমন একজন, যে কখনো ভুল করেনি এবং সবসময় বাবার কথা শুনেছে। তাই তার নিজের পরিকল্পনা ও ভাবনা সবসময়ই ছিল।”
আরো পড়ুন:
বারাণসী: বাজেট ১৮০৩ কোটি টাকা, কে কত পারিশ্রমিক নিলেন?
অভিনয় ছেড়ে ধর্মে মনোযোগী অভিনেত্রী
নাগা চৈতন্য সৎ ছেলে হলেও অমলার নিজের পুত্র অভিনেতা আখিল। তার বিষয়ে অমলা বলেন, “আখিল অবশ্যই আমার ছেলে, তার ওপর আমার অনেক প্রভাব আছে। আমরা আমাদের ছেলেদের খুব স্বাধীনভাবে বড় করেছি। ছোটবেলা থেকেই আমরা তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে শিখিয়েছি। দ্বিধাগ্রস্ত না হয়ে, সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যেতে শিখিয়েছি। আমাদের উৎসাহে তারা নিজেদের সাফল্য ও ব্যর্থতার মুখোমুখি হতে সক্ষম হয়েছে। তারা সুন্দরভাবে বড় হয়েছে। তারা শুধু পরিবারের নয়, দর্শকদের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছে। ভালো-খারাপ সময়—দুটো থেকেই তারা শিখেছে।”
বরেণ্য অভিনেতা নাগার্জুনা আক্কিনেনি ১৯৮৪ সালে পরিচালক-প্রযোজক রামা নাইডুর কন্যা লক্ষ্মী দাগ্গুবতীকে বিয়ে করেন। এ দম্পতির একমাত্র সন্তান নাগা চৈতন্য। ১৯৮৬ সালের ২৩ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন তিনি। অভিনেতা ভেঙ্কটেশ ও সুরেশ বাবু লক্ষ্মীর সহোদর ভাই। অর্থাৎ নাগা চৈতন্যর মামা। ১৯৯০ সালে বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে নাগার্জুনা-লক্ষ্মীর।
১৯৯২ সালের ১১ জুন ভারতীয় অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী অমলাকে বিয়ে করেন নাগার্জুনা আক্কিনেনি। এ দম্পতির একমাত্র সন্তান আখিল আক্কিনেনি। ১৯৯৪ সালের ৮ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন আখিল। বাবা-মা-ভাইয়ের পথ অনুসরণ করে আখিলও অভিনয়ে পা রেখেছেন। যদিও বাবা-ভাইয়ের মতো এখনো অতটা খ্যাতি কুড়াতে পারেননি।
বাবার চাকরির সূত্রে ভারতের বিভিন্ন স্থানে বসবাস করেছেন অমলা। কলকাতায় তার জন্ম, তবে বেড়ে উঠেছেন মাদ্রাজে। ব্যাচেলর অব ফাইন আর্টসে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন অমলা। ১৯৮৬ সালে তামিল ভাষার ‘মিথিলি এন্নাই কাখালি’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি জগতে পা রাখেন। অভিষেক চলচ্চিত্রে সেরা অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতে নেন অমলা। ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ভারতের বিভিন্ন ভাষার সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করেন। ৩১ বছর পর ২০২২ সালে তামিল-তেলেগু ভাষার ‘কানাম’ সিনেমায় সর্বশেষ অভিনয় করেন এই অভিনেত্রী।
ঢাকা/শান্ত