বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অধ্যাপক মামুন মাহমুদকে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নির্বাচিত করায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙগসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার ( ৪ ফেব্রুয়ারি ) বিকেলে ২নং ওয়ার্ড এই আনন্দ মিছিল বের করা হয়। এতে সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির বিএনপি ও অঙগসংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও সাধারণ সম্পাদক মোক্তার হোসেনের নেতৃত্বে আন্দন মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি রাজা মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক দলনেতা নুর নবী, রবিউল ইসলাম বাবু, পাপ্পু, টুটুল, যুবদল নেতা রাশেদুল ইসলাম রাব্বি, আরিফুল হক জিমি, রাজা মিয়া, নুরুদ্দিন সাগর প্রমূখ।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

পেনাল্টি মিস করে জয় হাতছাড়া করল ব্রাজিল

বিশ্বকাপ প্রস্তুতি সামনে রেখে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ধাক্কা খেল ব্রাজিল। আগের ম্যাচে সেনেগালকে ২-০ গোলে হারানো দলটি আজ মঙ্গলবার রাতে ১-১ গোলে ড্র করেছে তিউনিসিয়ার সঙ্গে। এই ম্যাচে অবশ্য জেতার দারুণ সুযোগ পেয়েছিল ব্রাজিল। কিন্তু লুকাস পাকেতার পেনাল্টি মিসে শেষ পর্যন্ত জিততে পারেনি ‘সেলেসাও’রা। এ ছাড়া কাছাকাছি গিয়ে আরও কিছু সুযোগ হাতছাড়া করেছে দলটি।

লিলে শুরু থেকে আক্রমণ ও বলদখলে এগিয়ে ছিল ব্রাজিল। তবে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে রেখেও ব্রাজিল যেন ঠিক ছন্দে ছিল না। তাঁদের আক্রমণগুলো ছিল লক্ষ্যহীন এবং নিজেদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব ছিল চোখে পড়ার মতো।

ভুল পাসের কারণে আক্রমণগুলো বারবার তাল হারানোয় পাওয়া হচ্ছিল না কাঙ্ক্ষিত গোলটিও। আর ব্রাজিলের এই ছন্দহীনতার সুযোগ নিয়ে প্রতি-আক্রমণ থেকে আকস্মিক গোল আদায়ের চেষ্টা করে তিউনিসিয়া। সেই লক্ষ্যে শেষ পর্যন্ত সফলও হয় তারা। ম্যাচের ২৩ মিনিটে দারুণ এক প্রতি-আক্রমণে গোল করে তিউনিসিয়াকে এগিয়ে দেন হাজেম মাসতৌরি।

গোল খেয়ে ব্রাজিল চেষ্টা করে স্বরূপে ফেরার। কয়েকবার আক্রমণেও যায় তারা। ব্রাজিলের আক্রমণের চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙেই পড়ে তিউনিসিয়া।

প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে ব্রাজিলকে পেনাল্টি উপহার দেয় আফ্রিকান দেশটি। দারুণ এক শটে গোল করে ব্রাজিলকে সমতায় ফেরান এস্তেভাও। এটি ব্রাজিলের হয়ে চার ম্যাচে এস্তেভাওয়ের চতুর্থ গোল। এই গোলের পর সমতাতেই শেষ হয় প্রথমার্ধ।

বিরতির পর দেখা মেলে সংগঠিত ও আগ্রাসী ব্রাজিলের। পরপর কয়েকবার আক্রমণে গিয়ে তিউনিসিয়ার রক্ষণকে কাঁপিয়েও দেয় তারা। কিন্তু প্রত্যাশিত গোলটি মিলছিল না কোনোভাবে।

এ সময় তিউনিসিয়া যথারীতি নির্ভর করে প্রতি-আক্রমণের ওপর। এই কৌশলে দারুণ কিছু সুযোগও তৈরি করে তারা। যদিও গোল পাওয়া হচ্ছিল না তাদেরও। তিউনিসিয়া না পারলেও ব্রাজিলের সামনে সুযোগ এসেছিল আরেকটি পেনাল্টি গোলে এগিয়ে যেতে পারত ব্রাজিল। কিন্তু পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন লুকাস পাকেতা। এই মিসই মূলত ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেয়, শেষ পর্যন্ত ড্র করে মাঠ ছাড়ে দুই দল।

সম্পর্কিত নিবন্ধ