জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (ফরমাল চার্জ) দাখিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

বিচারপতি মো.

গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়ে জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

জয়ের পাশাপাশি এ মামলার আরেক আসামি সাবেক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহ্‌মেদ পলক। তাঁকে এ মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার পরবর্তী তারিখ ১০ ডিসেম্বর।

প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম আজ এ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ও পলককে এ মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজিরের আবেদন করেন। পরে ট্রাইব্যুনাল তা মঞ্জুর করেন।

আনুষ্ঠানিক অভিযোগে জয় ও পলকের বিরুদ্ধে ইন্টারনেট বন্ধ, উসকানি দেওয়াসহ তিনটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে গতকাল বুধবার প্রসিকিউশন জানিয়েছিল, জয় ও পলকের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেয়েছে তারা।

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জয় র ব র দ ধ পর য় ন

এছাড়াও পড়ুন:

ধর্মেন্দ্রকে বিয়ের পর বিপর্যয়, বি গ্রেড সিনেমাও করতে হয়েছিল হেমাকে

ক্যারিয়ারের সেরা সময়টিতেই জীবনের সবচেয়ে বড় সংকটে পড়েছিলেন হেমা মালিনী। ১৯৮০ সালে ধর্মেন্দ্রকে বিয়ে করার পর যখন ব্যক্তিগত জীবনেও স্বস্তি ফিরছিল, ঠিক তখনই সামনে আসে বিশাল আর্থিক বিপর্যয়। এক সাক্ষাৎকারে ও জীবনীগ্রন্থে উঠে এসেছে—এই সংকট টেনে নিয়ে গিয়েছিল পুরো ১০ বছর, যা হেমা নিজের জীবনের ‘সবচেয়ে খারাপ সময়’ বলে উল্লেখ করেছেন।

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনী। ছবি: এক্স থেকে

সম্পর্কিত নিবন্ধ