রাশিয়া কর্তৃক অপহৃত শিশুদের মধ্যে ১২ জনকে ফিরিয়ে এনেছে ইউক্রেন। সোমবার গভীর রাতে এই দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির চিফ অব স্টাফ আন্দ্রিই ইয়েরমাক।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে তিনি জানিয়েছেন, যুদ্ধ শুরুর পর ইউক্রেন থেকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যাওয়া শিশুদের রাশিয়ার কবজা থেকে ছাড়িয়ে আনতে কর্মসূচি শুরু করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। এ কারণেই ১২ শিশুকে উদ্ধার করা গেছে।
ইয়েরমাক বলেছেন, ফিরিয়ে আনা শিশুদের মধ্যে রয়েছে আট ও ১৬ বছর বয়সী দুই মেয়ে শিশু আর ১৭ বছর বয়সী এক টিনএজার, যাকে রুশ সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য তলব করা হয়েছিল। এ বিষয়ে এখনও কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি রাশিয়া। এএফপি।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি খুন
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় পারিবারিক কলহের জেরে জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন একজন। বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ফজিলা খাতুন (৪৫) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের বাসিন্দা মৃত জালাল উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মনির মিয়া (৩০) উপজেলার হরিরামপুর ব্যাপারী গ্রামের সেলিম মিয়ার ছেলে। ঘটনার রাতে স্ত্রী রুমা আক্তারের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে যান মনির। পরে রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন এবং চার বছরের ছেলে রোহানকে নিয়ে চলে যেতে চান। এতে স্ত্রীর সঙ্গে তার আবারও বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে মনির হাতে থাকা ছুরি দিয়ে স্ত্রীকে আঘাত করতে গেলে শাশুড়ি ফজিলা খাতুন বাধা দেন। তখন মনির শাশুড়িকে ছুরিকাঘাত করেন। পাশাপাশি স্ত্রীকেও আঘাত করেন তিনি। পরে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে ফজিলা খাতুনের মৃত্যু হয়।
মুক্তাগাছা থানার ওসি মো. কামাল হোসেন বলেন, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো। তবে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তাকে ধরার চেষ্টা চলছে।