ধামরাই উপজেলা পরিষদের নির্মাণাধীন ভবনে মিলল মরদেহ
Published: 20th, April 2025 GMT
ধামরাই উপজেলা পরিষদের নির্মাণাধীন নতুন ভবন থেকে মো. আলী (৩৮) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রবিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে ভবনটির চতুর্থ তলা থেকে মরদেহটি উদ্ধার হয়। ধামরাই থানার ওসি মো. মনিরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মো. আলী উপজেলার কালামপুর বাটুলিয়া এলাকার খোরশেদ আলমের ছেলে। তিনি অটোরিকশা চালক ছিলেন।
আরো পড়ুন:
গৃহবধূর মরদেহ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
রাজধানীতে বাসা থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
পুলিশ জানায়, আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলা পরিষদের নির্মাণাধীন ভবনের চতুর্থ তলার পশ্চিম পাশের টয়লেটের ভেতরে মরদেহটি দেখতে পান স্থানীয়রা। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে। নিহতের শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। কে বা কারা, কী কারণে হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।
ঢাকা/সাব্বির/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ উদ ধ র উপজ ল মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
সিলেটে ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্র নিহত, ৩ কিশোর আটক
সিলেট শহরের বাদামবাগিচা এলাকায় দুই কিশোর গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জের ধরে ছুরিকাঘাতে শাহ মাহমুদ হাসান তপু (১৭) নামে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্র নিহত হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিন কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে তপুকে ছুরিকাঘাত করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সকালে তার মৃত্যু হয়।
নিহত তপু এয়ারপোর্ট থানাধীন ইলাশকান্দি বাদামবাগিচার উদয়ন ৪০/২ আবাসিক এলাকার বাসিন্দা শাহ এনামুল হকের ছেলে।
পুলিশ জানায়, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে, আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. তারেক আহমেদ বলেছেন, কিশোরদের এক গ্রুপের প্রধান মো. জাহিদ হাসান এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তপুকে মারাত্মকভাবে আহত করে। বৃহস্পতিবার রাতেই তপুকে উদ্ধার করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
তিনি জানান, পুলিশ অভিযানে নেমে প্রধান অভিযুক্ত জাহিদসহ তার দুই সহযোগীকে আটক করেছে। আটক অপর দুজন হলো—সিলেট শহরের কোতোয়ালি থানার লোহারপাড়া এলাকার আব্দুল মনিরের ছেলে অনিক মিয়া ও মো. বশিরুল ইসলামের ছেলে জুনেদ আহমদ।
ঢাকা/রাহাত/রফিক