কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি সোহেল আহমেদ বাহাদুরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের আইভিপি রোডস্থ নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কক্সবাজার সদর মডেল ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, সোহেল আহমেদ বাহাদুর জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় কক্সবাজারে দায়েরকৃত প্রায় সবগুলো মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি গা ঢাকা দেন। শনিবার সোহেল আহমদ বাহাদুর তার বাসায় অবস্থান করছে- এমন খবর পায় পুলিশ। পরে পুলিশের একটি টিম তার বাসায় অভিযান চালায়। এ সময় তাকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। 

ওসি জানান, গ্রেপ্তারের পর তাকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

প্রবীন সাংবাদিক আব্দুল্লার শয্যাপাশে বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম

বন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাবেক দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র  স্টাফ রিপোর্টার অসুস্থ্য প্রবীন সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ খোঁজ খবর নিলেন বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বন্দর কলাবাগস্থ তার নিজ বাড়িতে এসে তারা এ খোঁজখবর নেন । ওই সময় সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহর পাশে কিছুক্ষণ সময় কাটান ও তার চিকিৎসার বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক বিজয় পত্রিকার সম্পাদক সাব্বির আহমেদ সেন্টু,বন্দর প্রেসক্লাবের সাবেক সহ সাধারন সম্পাদক জি.এম. সুমন একই কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক  আমির হোসেন,বন্দর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক ও দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি মেহেদী হাসান রিপন,দৈনিক সংবাদ চর্চা পত্রিকার বন্দর প্রতিনিধি শেখ আরিফসহ বন্দর পেশাদার সাংবাদিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

উল্লেখ্য,সাংবাদিক এসএম আব্দুল্লাহ গত শনিবার সকাল এগারোটার দিকে প্রচন্ড ভাইরাস জ্বড়ে অসুস্থ হলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। পরে বাড়িতে টানা ৬ দিন যাবৎ তিনি অসুস্থ্য হয়ে শয্যাশায়ী রয়েছেন।

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা.ফারুক আহেমেদের নিবির পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। তবে বর্তমানে কিছুটা উন্নতি হলেও শংকা কাটেনি বলে জানা গেছে। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ