নাইজেরিয়ায় বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত ৩০
Published: 10th, May 2025 GMT
নাইজেরিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব ইমো রাজ্যে বন্দুকধারীদের গুলিতে বিভিন্ন যানবাহনের অন্তত ৩০ যাত্রী নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে মানবাধিকারবিষয়ক সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। হামলাকারীরা ২০টির বেশি যানবাহন ও ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়।
তারা নিষিদ্ধ বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইন্ডিজেনাস পিপল অব বিআফরার (আইপিওবি) সদস্য বলে সন্দেহ করা হচ্ছে, শুক্রবার এক্সে জানিয়েছে অ্যামনেস্টি। ইমো পুলিশের মুখপাত্র হেনরি ওকোয়ে হামলার কথা নিশ্চিত করলেও নিহতের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে পুলিশের হাতে এক হামলাকারী মারা পড়েছে।
বৃহস্পতিবার ৪টার দিকে তিনটি দলে ভাগ হয়ে হামলাকারীরা মহাসড়কে ব্যারিকেড দেয় ও এলোপাতাড়ি গুলি চালায় এবং পরে যানবাহনে আগুন ধরিয়ে দেয়, বলা হয়েছে পুলিশের বিবৃতিতে। রয়টার্স।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সেন্ট মার্টিন: ধ্বংসের প্রান্তসীমায় ক্ষীণ আশা
নারিকেল জিঞ্জিরা দ্বীপ বা সেন্ট মার্টিন আইল্যান্ড, যেটিকে প্রায়ই বাংলাদেশের ‘প্রবাল দ্বীপ’ নামে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়, আজ এক ভঙ্গুর বাস্তুতন্ত্র। কয়েক দশকের সরকারি অবহেলা, অনিয়ন্ত্রিত উন্নয়ন এবং পর্যটনের এই দ্বীপকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিয়েছে। ব্যাপক বিশ্বাসের বিপরীতে বলা দরকার, প্রাকৃতিকভাবে এটি কোনো প্রবাল দ্বীপ নয়, এটি একটি প্রবাল বহনকারী বাস্তুতন্ত্র। অনন্য ভূতত্ত্ব ও জীববৈচিত্র্য দ্বীপটিকে একটি জাতীয় রত্ন করে তুলেছে। তবে সেই রত্ন এখন পদদলিত, যার বেশির ভাগ ক্ষতি এড়ানো সম্ভব ছিল।
১৯৮০ সালে যখন আমি প্রথমবারের মতো গবেষণার জন্য দ্বীপটিতে যাই, তখন সেখানে ছিল মাত্র তিন হাজার বাসিন্দা, একটি জরাজীর্ণ ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং কয়েক শ শীতকালীন দর্শনার্থী। ছোট্ট একটি নৌকাঘাটে ছিল গুটিকয় দোকান নিয়ে একটি বাজার। কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্ট মার্টিন তখন ছিল সাবরাং ইউনিয়নের একটি ওয়ার্ড, এখন পুরোদস্তুর একটি ইউনিয়ন।
ডিম পাড়তে আসা জলপাইরঙা কাছিম