আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ৩৫
Published: 13th, May 2025 GMT
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন। এ সময় উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি বসতঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার জলসুখা ইউনিয়নের জলসুখা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে আহত কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন– সাইকুল বেগম, জিয়াউর রহমান, তকদির মিয়া, ইমন, নাইম মিয়া, শামিম মিয়া, মছদ উল্লাহ, জয়, মুকসুদ উল্লাহ, আলী নুর ও ফয়সল। আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, জলসুখা গ্রামের ডা.
ডা. রেজাউল করিম জানান, কিছুদিন আগে প্রতিপক্ষ তার ওপর হামলা করে। এ ঘটনায় তিনি থানায় মামলা করেন। গত সোমবার ওই মামলায় পুলিশ আসামি ধরতে গ্রামে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁর পক্ষের লোকজনকে মারধর করে। মঙ্গলবার আবারও প্রতিপক্ষ হামলা করলে তাঁর পক্ষের লোকজন তা প্রতিহত করেন।
ফয়েজ আহমেদ খেলুর পক্ষের সাবেক ইউপি সদস্য লিবাছ মিয়া জানান, ডা. রেজাউলের লোকজন তাদের পক্ষের এক নারীকে রাস্তায় একা পেয়ে মারধর করে। এরই জের ধরে সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষের সময় প্রতিপক্ষ তাদের পক্ষের লোকজনের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর করেছে।
আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে সেখানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ফের সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ঘর ষ আহত র ল কজন র স ঘর ষ জলস খ
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে