গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
Published: 24th, June 2025 GMT
গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিশনের মেয়াদ আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
রাষ্ট্রপতির আদেশে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার কর্তৃক ২০২৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে গঠিত গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের মেয়াদ এ বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। এই সিদ্ধান্ত ১ জুলাই থেকে কার্যকর হিসেবে গণ্য হবে।
পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা (এসবি), গোয়েন্দা শাখা (ডিবি), আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্ট গার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগকারী কোনো সংস্থার সদস্যের মাধ্যমে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানে এই তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়।
কমিশনের সভাপতি হিসেবে আছেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী। বাকি সদস্যরা হলেন– হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নাবিলা ইদ্রিস ও মানবাধিকারকর্মী সাজ্জাদ হোসেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: তদন ত
এছাড়াও পড়ুন:
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা সই
বাংলাদেশ ও তুরস্ক দুটি বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) সই অনুষ্ঠিত হয়।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক ফেসবুক পোস্টে এ খবর জানিয়েছে।
আরো পড়ুন:
সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ দিলেন মির্জা ফখরুল
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশীদের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে: ডা. নাহার
এই চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরিরত এবং অবসরপ্রাপ্ত সদস্যরা এখন থেকে বিভিন্ন সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে ভ্রমণের ক্ষেত্রে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন গন্তব্যে তুলনামূলকভাবে সুলভ মূল্যে যাতায়াত করতে পারবেন।
এই চুক্তির মাধ্যমে একদিকে যেমন সেনা সদস্যদের যাতায়াত ব্যয় অনেকাংশে হ্রাস পাবে, তেমনি সরকারি অর্থেরও সাশ্রয় নিশ্চিত হবে। এছাড়া, চাকরিরত ও অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যরা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন স্টার এলায়েন্স-এর সুবিধাসমূহ সাশ্রয়ী মূল্যে গ্রহণ করতে পারবেন।
এর ফলে, বিদেশে কর্তব্য পালনের সময় অভিযানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ব্যক্তিগত প্রয়োজনে গমনাগমনের ক্ষেত্রেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
ঢাকা/হাসান/এসবি