আবারও বিশ্ব রেকর্ড ডুপ্লান্টিসের, এবার লাফালেন তিনতলা বাড়ির উচ্চতা
Published: 13th, August 2025 GMT
আরমান্দ ‘মোন্দো’ ডুপ্লান্টিসের হাতে পোল মানেই যেন বিশ্ব রেকর্ড!
হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট মিটে গতকাল যেমন করলেন। পোল ভল্টে গড়া নিজের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙলেন নিজেই। পোল নিয়ে ৬.২৯ মিটার উঁচুতে লাফিয়ে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইডিশ কিংবদন্তি। মাত্র এক সেন্টিমিটার ব্যবধানে ভেঙেছেন গত জুনে স্টকহোমে গড়া নিজের বিশ্ব রেকর্ড (৬.
চলতি বছর পোল ভল্টে এ নিয়ে তৃতীয় রেকর্ড গড়লেন ডুপ্লান্টিস। গত ফেব্রুয়ারিতে ক্লেরমন্ট–ফেরান্ডে ৬.২৭ মিটার উচ্চতা টপকে যান ২৫ বছর বয়সী এ অ্যাথলেট। বুদাপেস্টে দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় বিশ্ব রেকর্ড গড়া লাফটি দেওয়ার সময় ডুপ্লান্টিসের একটি পা ও পেট বারের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল। তবে লাফানোটি আইনসিদ্ধ ছিল।
১৯৮৫ সালের ১৩ জুলাই ইতিহাসের প্রথম পোল ভল্টার হিসেবে ৬ মিটার উচ্চতা লাফিয়ে পার হয়েছিলেন ইউক্রেনের কিংবদন্তি সের্গেই বুবকা। এরপর মোট ২৬ বার ভেঙেছে বিশ্ব রেকর্ড—বুবকা ভাঙেন ১২ বার, ডুপ্লান্টিস ভেঙেছেন ১৩ বার এবং একবার ভেঙেছেন রেঁনাদ লাভিলেনি। ডুপ্লান্টিস ২০২০ সালে ৬.১৭ মিটার লাফিয়ে প্রথম বিশ্ব রেকর্ড ভাঙেন।
বিশ্ব রেকর্ড গড়ার পর ডুপ্লান্টিসের উদ্যাপনউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ