জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) প্রথমবারের মতো স্নাতকোত্তর পর্যায়ের থিসিস শিক্ষার্থীদের গবেষণা সহায়তা হিসেবে প্রায় ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ২৭টি বিভাগের মোট ৩৫৪ জন শিক্ষার্থী এই বরাদ্দের আওতায় গবেষণায় আর্থিক সহায়তা পাবেন।

আরো পড়ুন:

রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের অপেক্ষায় জকসু নীতিমালা

শিক্ষকদের সাদা-নীল দলে বিভাজন বন্ধ করতে হবে: সাদিক কায়েম

মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিটি শিক্ষার্থী ১৪ হাজার ১২৪ টাকা করে অনুদান পাবেন। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আওতায় প্রদত্ত এই বরাদ্দ ‘থিসিস শিক্ষার্থীদের বৃত্তি’ হিসেবে বিবেচিত হবে। অর্থটি কেবল গবেষণা সংক্রান্ত ব্যয়ে ব্যবহার করা যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে, গবেষণামুখী শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এতে শিক্ষার্থীরা গবেষণায় আরো উৎসাহিত হবেন এবং জবি একটি গবেষণাভিত্তিক উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজের অবস্থান আরো শক্তিশালী করবে।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বাংলাদেশে সময়মতো, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নিবাচন চাই: ইইউ রাষ্ট্রদূত

ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেছেন, ইইউ বাংলাদেশে সময়মতো, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনকে সমর্থন করে। তারা এ নির্বাচনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পথ সম্পর্কে ধারণা নতুন করে প্রতিষ্ঠার একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখে।

বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে একটি বড় পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ।

আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মাইকেল মিলার।

গত সপ্তাহে নির্বাচন কমিশন আয়োজিত মক ভোটিং পরিদর্শন করেছিলেন ইইউ রাষ্ট্রদূত। বিষয়টি উল্লেখ করে মাইকেল মিলার বলেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট আয়োজনের অগ্রিম প্রস্তুতি দেখে তিনি মুগ্ধ। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনের পেশাদারত্ব এবং সক্ষমতার প্রতি ইইউর আস্থা আছে। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি বড় পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটি বাংলাদেশের নির্বাচনপ্রক্রিয়ার প্রতি তাঁদের আস্থার প্রতিফলন বলে তিনি উল্লেখ করেন।

এক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তিনি খুবই আশাবাদী। আরেক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচনের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি বলেন, এবার অনেক ভোটার প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন। আগে হয়তো অনেকে ভোট দেননি, কারণ হয়তো তাঁরা জানতেন যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বা সহিংসতার আশঙ্কা করেছিল। প্রায় পুরো একটি প্রজন্ম কখনো ভোট দেয়নি। এটা একটা চ্যালেঞ্জ হবে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হবে, তাদের কী করতে হবে তা বুঝতে হবে। তিনি জানতে পেরেছেন যে নির্বাচন কমিশন ভোট গ্রহণের সময় বাড়াচ্ছে, এটি একটি প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, তিনি মনে করেন এ দেশের সব অংশীজনকে বহু বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সুযোগটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বিজয়ের সঙ্গে বিয়ে, প্রথমবার সরাসরি জবাব দিলেন রাশমিকা
  • ৪০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সরাসরি বৈঠক করল লেবানন ও ইসরায়েল
  • স্বপ্ন এভাবেও পূরণ হয় জানতেন না সাকলাইন
  • বাংলাদেশে সময়মতো, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নিবাচন চাই: ইইউ রাষ্ট্রদূত
  • ফাইনালে মুখোমুখি মেসি-মুলার, আগের লড়াইয়ে কে এগিয়ে
  • চামড়া ও পোশাক পণ্যে আগ্রহ বেশি