বিজয়ের সঙ্গে বিয়ে, প্রথমবার সরাসরি জবাব দিলেন রাশমিকা
Published: 4th, December 2025 GMT
বিজয় দেবারকোন্ডার সঙ্গে রাশমিকার প্রেমের গুঞ্জন চলছে অনেক দিন ধরেই। কিছুদিন আগেই ভারতীয় গণমাধ্যম নিশ্চিত করে, বাগ্দান সেরেছেন দুই দক্ষিণি তারকা। এমনকি ২০২৬ সালের শুরুতেই বিয়ে করছেন রাশমিকা ও বিজয়, এমন খবরও প্রকাশিত হয়। তবে ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে নানা ধরনের খবর প্রকাশিত হলেও এত দিন চুপ ছিলেন রাশমিকা। দ্য হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে প্রথমবার বিয়ে নিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিলেন অভিনেত্রী।
চলতি বছর দুর্দান্ত সময় কাটাচ্ছেন রাশমিকা। বছরের শুরুতে ‘ছাবা’ দিয়ে শুরু করে সবশেষ ‘দ্য গার্লফ্রেন্ড’ সিনেমাও প্রশংসা কুড়িয়েছে। তাঁর অভিনীত পাঁচটি সিনেমা ২০২৫ সালে বক্স অফিস থেকে ১ হাজার ৩০০ কোটি রুপির বেশি আয় করেছে। সাক্ষাৎকারে রাশমিকা বলেন, ‘সত্যি এবার স্বপ্নের মতো বছর কাটল। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই আমি নানা ধরনের সিনেমায় বৈচিত্র্যময় চরিত্রে অভিনয় করতে চেয়েছি। এ বছর সেটা হয়েছে। কোনো কিছুই পরিকল্পনা করে হয় না, এটা হয়ে গেছে।’
রাশমিকা মান্দানা। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বাংলাদেশে সময়মতো, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নিবাচন চাই: ইইউ রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার বলেছেন, ইইউ বাংলাদেশে সময়মতো, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনকে সমর্থন করে। তারা এ নির্বাচনকে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক পথ সম্পর্কে ধারণা নতুন করে প্রতিষ্ঠার একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখে।
বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচনে একটি বড় পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইইউ।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মাইকেল মিলার।
গত সপ্তাহে নির্বাচন কমিশন আয়োজিত মক ভোটিং পরিদর্শন করেছিলেন ইইউ রাষ্ট্রদূত। বিষয়টি উল্লেখ করে মাইকেল মিলার বলেন, একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট আয়োজনের অগ্রিম প্রস্তুতি দেখে তিনি মুগ্ধ। তিনি জানান, নির্বাচন কমিশনের পেশাদারত্ব এবং সক্ষমতার প্রতি ইইউর আস্থা আছে। বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি বড় পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। এটি বাংলাদেশের নির্বাচনপ্রক্রিয়ার প্রতি তাঁদের আস্থার প্রতিফলন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তিনি খুবই আশাবাদী। আরেক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচনের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি বলেন, এবার অনেক ভোটার প্রথমবারের মতো ভোট দেবেন। আগে হয়তো অনেকে ভোট দেননি, কারণ হয়তো তাঁরা জানতেন যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বা সহিংসতার আশঙ্কা করেছিল। প্রায় পুরো একটি প্রজন্ম কখনো ভোট দেয়নি। এটা একটা চ্যালেঞ্জ হবে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হবে, তাদের কী করতে হবে তা বুঝতে হবে। তিনি জানতে পেরেছেন যে নির্বাচন কমিশন ভোট গ্রহণের সময় বাড়াচ্ছে, এটি একটি প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত।
আরেক প্রশ্নের জবাবে মাইকেল মিলার বলেন, তিনি মনে করেন এ দেশের সব অংশীজনকে বহু বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সুযোগটিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে।