মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ডের সংকট কাটবে কবে
Published: 16th, October 2025 GMT
এক মাস ধরে মেট্রোরেলের একটি স্থায়ী কার্ড কেনার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ঢাকার দক্ষিণখানের বাসিন্দা হেলেনা জাহিদ। উত্তরা উত্তর স্টেশনে কয়েকবার গিয়েও বিফল হয়ে ফিরতে হয়েছে। শেষে হালই ছেড় দিয়েছেন তিনি।
প্রায়ই গোপীবাগে যেতে হয় হেলেনা জাহিদকে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, উত্তরা থেকে মেট্রোরেলে খুব সহজে মতিঝিল নেমে গোপীবাগে যাওয়া যায়। স্থায়ী কার্ড না থাকায় এখন একক যাত্রার কার্ড দিয়ে যাতায়াত করেন। এ জন্য প্রতিবারই লাইনে দাঁড়িয়ে কার্ড কিনতে হয়। এতে সময়ও বেশি লাগে, খরচও বাড়ে।
ঢাকায় হেলেনার মতো অনেকেই এখন এমন সমস্যায় রয়েছেন। নিয়মিত যাতায়াতের জন্য স্থায়ী কার্ড করতে চাইলেও পাচ্ছেন না। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা এই সংকট সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বললেও তাতেও সংকট মোচনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না।
২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু হয়। প্রথমে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলত এই বৈদ্যুতিক ট্রেন। এখন মতিঝিল পর্যন্ত চলছে। কমলাপুর পর্যন্ত লাইন সম্প্রসারণের কাজও চলছে। মেট্রোরেলে এখন প্রতিদিন গড়ে চার লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন।
ডিএমটিসিএল–ডিটিসিএর টানাটানিতে নতুন করে কোনো এমআরটি পাস কেনা হয়নি। অন্যদিকে ডিটিসিএ যে সংখ্যক র্যাপিড পাস কিনছে, তা দিয়ে গ্রাহকের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।মেট্রোরেলে যাতায়াতের জন্য স্থায়ী কার্ড আছে দুটি—র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস। এমআরটি পাসের মালিক মেট্রোরেল পরিচালনাকারী ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। র্যাপিড পাসের মালিক ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। দুটি প্রতিষ্ঠানই সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন। এক মন্ত্রণালয়ের অধীন হলেও স্থায়ী কার্ড কেনা এবং নিয়ন্ত্রণ কোন প্রতিষ্ঠানের হাতে থাকবে, এ নিয়ে টানাটানি চলেছে গত এক বছর।
এর ফলে নতুন করে কোনো এমআরটি পাস কেনা হয়নি। এই কার্ড আর বিক্রি হচ্ছে না। অন্যদিকে ডিটিসিএ যে পরিমাণ র্যাপিড পাস কিনছে, তা দিয়ে গ্রাহকের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না। সে কারণেই যাত্রীদের এই ভোগান্তি।
মেট্টোরেল.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ডের সংকট কাটবে কবে
এক মাস ধরে মেট্রোরেলের একটি স্থায়ী কার্ড কেনার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ঢাকার দক্ষিণখানের বাসিন্দা হেলেনা জাহিদ। উত্তরা উত্তর স্টেশনে কয়েকবার গিয়েও বিফল হয়ে ফিরতে হয়েছে। শেষে হালই ছেড় দিয়েছেন তিনি।
প্রায়ই গোপীবাগে যেতে হয় হেলেনা জাহিদকে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, উত্তরা থেকে মেট্রোরেলে খুব সহজে মতিঝিল নেমে গোপীবাগে যাওয়া যায়। স্থায়ী কার্ড না থাকায় এখন একক যাত্রার কার্ড দিয়ে যাতায়াত করেন। এ জন্য প্রতিবারই লাইনে দাঁড়িয়ে কার্ড কিনতে হয়। এতে সময়ও বেশি লাগে, খরচও বাড়ে।
ঢাকায় হেলেনার মতো অনেকেই এখন এমন সমস্যায় রয়েছেন। নিয়মিত যাতায়াতের জন্য স্থায়ী কার্ড করতে চাইলেও পাচ্ছেন না। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা এই সংকট সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বললেও তাতেও সংকট মোচনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে না।
২০২২ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় মেট্রোরেলের যাত্রা শুরু হয়। প্রথমে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলত এই বৈদ্যুতিক ট্রেন। এখন মতিঝিল পর্যন্ত চলছে। কমলাপুর পর্যন্ত লাইন সম্প্রসারণের কাজও চলছে। মেট্রোরেলে এখন প্রতিদিন গড়ে চার লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন।
ডিএমটিসিএল–ডিটিসিএর টানাটানিতে নতুন করে কোনো এমআরটি পাস কেনা হয়নি। অন্যদিকে ডিটিসিএ যে সংখ্যক র্যাপিড পাস কিনছে, তা দিয়ে গ্রাহকের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।মেট্রোরেলে যাতায়াতের জন্য স্থায়ী কার্ড আছে দুটি—র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস। এমআরটি পাসের মালিক মেট্রোরেল পরিচালনাকারী ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। র্যাপিড পাসের মালিক ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। দুটি প্রতিষ্ঠানই সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীন। এক মন্ত্রণালয়ের অধীন হলেও স্থায়ী কার্ড কেনা এবং নিয়ন্ত্রণ কোন প্রতিষ্ঠানের হাতে থাকবে, এ নিয়ে টানাটানি চলেছে গত এক বছর।
এর ফলে নতুন করে কোনো এমআরটি পাস কেনা হয়নি। এই কার্ড আর বিক্রি হচ্ছে না। অন্যদিকে ডিটিসিএ যে পরিমাণ র্যাপিড পাস কিনছে, তা দিয়ে গ্রাহকের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না। সে কারণেই যাত্রীদের এই ভোগান্তি।
মেট্টোরেল