2025-05-01@04:25:28 GMT
إجمالي نتائج البحث: 13

«ভবদহ র»:

    পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আরও দুজন উপদেষ্টাসহ সম্প্রতি যশোরের ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেছেন এবং এই এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে গৃহীত কিছু দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের কথা জানিয়েছেন। এর মধ্যে রয়েছে আমডাঙ্গা খালের পুনঃখনন, যার ফলে জলাবদ্ধ এলাকার কিছু অংশের পানি নদীতে সরে যাওয়ায় সেই এলাকায় ধান চাষ সম্ভব হচ্ছে। উপদেষ্টা আরও জানান যে এই এলাকার জলাবদ্ধতার ‘চিরস্থায়ী’ সমাধানের জন্য সরকার একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা (ফিজিবিলিটি স্টাডি) শুরু করেছে। এটা ভালো উদ্যোগ। তবে অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে যে শুধু পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ওপর নির্ভর করে ভবদহের জলাবব্ধতা সমস্যার সঠিক সমাধান নির্ণয় করা সম্ভব নয়। কারণ, এ সমস্যার সৃষ্টিই হয়েছে পাউবো কর্তৃক অতীতে বাস্তবায়িত ‘উপকূলীয় বাঁধ প্রকল্প’ দ্বারা।২.নদ–নদী ও পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে পাউবো যেসব ভ্রান্ত চিন্তাভাবনা দ্বারা এযাবৎ পরিচালিত হয়েছে, তা থেকে বেরিয়ে আসতে না...
    যশোরের দুঃখ ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে আশপাশের নদী খনন করা হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শনে এ কথা জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। পরিদর্শনে তাঁর সঙ্গে ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এ সময় রিজওয়ানা বলেন, ‘দুর্গত এলাকার মানুষ ও পানি বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে সবকিছু করা হবে। এবার বর্ষায় জলাবদ্ধতা ঠেকাতে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে শিগগির ভবদহ এলাকার নদী খনন করা হবে।’ ভবদহের জলাবদ্ধতা প্রায় চার দশকের। ভুক্তভোগীরা জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট (টিআরএম) চালু ও আমডাঙ্গা খাল সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। তবে পাউবো পাম্প দিয়ে পানি বের করতে...
    যশোরের ভবদহ এলাকার জলাবদ্ধতার সমস্যার স্থায়ী সমাধানে সরকার চিন্তাভাবনা শুরু করেছে মন্তব্য করে পরিবেশ ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘আমরা আমাদের যে ফিজিবিলিটি স্টাডি করতে হয়, ওই স্টাডি করার কাজ শুরু করে দিয়েছি।’ আজ মঙ্গলবার ভবদহ এলাকা পরিদর্শনে এসে ভবদহ মহাবিদ্যালয়ের মাঠে প্রেস বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম উপস্থিত ছিলেন। তবে তাঁরা কোনো বক্তব্য দেননি।আজ সকালে হেলিকপ্টারে করে অভয়নগর উপজেলার নওয়াপাড়ায় আসেন তিন উপদেষ্টা। সকাল ১০টায় তাঁদের বহনকারী হেলিকপ্টারটি নওয়াপাড়া সরকারি মহাবিদ্যালয় মাঠের হেলিপ্যাডে অবতরণ করে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টায় সড়কপথে তিন উপদেষ্টা অভয়নগরের ভবানীপুর এলাকায় শ্রী নদীর ওপর নির্মিত ভবদহ ২১-ভেন্ট স্লুইসগেট এলাকা পরিদর্শনের পর...
    পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‍‍“গতবারের বর্ষার মতো এবার যাতে পানি না জমে, সেজন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ভবদহ এলাকার নদী খনন কাজ শুরু হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে যেসব সেচপাম্প কাজ করছে, সেগুলোর বিদ্যুৎ বিল ইতোমধ্যে ৪৬ শতাংশ কমিয়েছে পল্লী বিদ্যুৎ।”  তিনি বলেন, “এ এলাকার জন্য কৃষি ব্যাংকের ঋণের সুদ মওকুফের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান যাতে হয়, সে ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।” মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় যশোরের অভয়নগর উপজেলার ভবদহ ২১ ভেন্ট স্লুইস গেট পরিদর্শন শেষে ভবদহ মহাবিদ্যালয় মাঠে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি। এসময় তার সঙ্গে স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক...
    যশোরের দুঃখ হিসেবে পরিচিত ভবদহের জলাবদ্ধ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে পরিদর্শন করলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ভবদহ স্লুইসগেট ২১ ভেন্ট এলাকা পরিদর্শন করেন তিন উপদেষ্টা। তিন উপদেষ্টার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ছাড়াও সেনাবাহিনীর যশোর এরিয়া কমান্ডার ও জিওসি মেজর জেনারেল জে এম ইমদাদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন শেষে ভবদহ কলেজ মাঠে ব্রিফিংয়ের সময় পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, গতবারের মত এবার বর্ষায় যাতে জলাবদ্ধতা না হয়, সেজন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ভবদহ এলাকার নদী খনন কাজ শুরু হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে যেসব সেচ পাম্প কাজ...
    যশোরের দুঃখ হিসেবে পরিচিত ভবদহের জলাবদ্ধ সমস্যার স্থায়ী সমাধানে পরিদর্শন করলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। মঙ্গলবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ভবদহ স্লুইসগেট ২১ ভেন্ট এলাকা পরিদর্শন করেন তিন উপদেষ্টা। তিন উপদেষ্টার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ছাড়াও সেনাবাহিনীর যশোর এরিয়া কমান্ডার ও জিওসি মেজর জেনারেল জে এম ইমদাদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শন শেষে ভবদহ কলেজ মাঠে ব্রিফিংয়ের সময় পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, গতবারের মত এবার বর্ষায় যাতে জলাবদ্ধতা না হয়, সেজন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ভবদহ এলাকার নদী খনন কাজ শুরু হবে। জলাবদ্ধতা নিরসনে যেসব সেচ পাম্প কাজ...
    যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুর ও খুলনার ডুমুরিয়া, ফুলতলা উপজেলা জলাবদ্ধতায় ধুঁকছে অনেক বছর ধরে। এর সমাধানে বারবার নেওয়া ‘ভুল প্রকল্প’ শুধু রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকারই অপচয় করেনি; বাড়িয়েছে ভুক্তভোগীদের কষ্টের দিন। ভবদহে জলাবদ্ধতায় চরম কষ্টে থাকা মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে দ্রুত স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।  গত ৩ ফেব্রুয়ারি সমকালের সভাকক্ষে ‘ভবদহ জলাবদ্ধতা-দীর্ঘস্থায়ী সংকট এবং সমাধানের পথ’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা এসব কথা বলেন। ‘সমকাল’ ও ‘অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি)’ যৌথভাবে এর আয়োজন করে। সার্বিক সহযোগিতায় ছিল ‘পানি অধিকার ফোরাম’। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভবদহের এই জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানে রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি প্রয়োজন। সমস্যাটা দীর্ঘদিনের।   এর সমাধান একটা সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা ও নির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক হতে হবে। মাসের পর মাস মানুষ বুকপানিতে থাকবে, আর আমরা বলব যে,...
    যশোরের মনিরামপুর উপজেলার প্রদীপ বিশ্বাস দেশে প্রথম শেওলা ও কচুরিপানা কাটার যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন। যে যন্ত্র ১০০ জন শ্রমিকের ১ মাসের কাজ করতে পারে মাত্র একদিনে। ইন্টারনেটে এ যন্ত্র দিয়ে কচুরিপানা কাটার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ডিঙ্গি নৌকার ওপর বিশেষ কায়দায় ইঞ্জিনসহ অন্যান্য উপকরণ বসিয়ে কচুরিপানা কাটার মেশিন আবিষ্কার করা হয়েছে। মেশিন চলছে আর কচুরিপানা কেটে দুই পাশে পড়ছে। ফাঁকা হয়ে যাওয়া কচুরিপনাভর্তি জলাশয়ের মধ্যে দিয়ে ছুটে চলছে ডিঙ্গি নৌকা। প্রদীপ বিশ্বাসের তৈরিকৃত যন্ত্র গোপালগঞ্জ পাউবো (পানি উন্নয়ন বোর্ড) কিনে নিয়ে গেছে। দেশের নানা প্রান্ত হতে যোগাযোগ করে মেশিন ভাড়া, কেনা বা তৈরির অর্ডার পাচ্ছেন তিনি। প্রদীপ বিশ্বাস যশোরের মনিরামপুর উপজেলার কুচলিয়া গ্রামের মৃত. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাসের ছেলে। বাবা ছিলেন অভয়নগর উপজেলার জুটমিলের মেকানিক। বাবার হাত ধরে...
    যশোরের অভয়নগর উপজেলার ডহর মশিয়াহাটি গ্রামের কৃষক নিখিল বৈরাগীর বিলে জমি আছে আড়াই বিঘা। ওই জমির দুই বিঘা পড়েছে বিল বোকড়ে। ১০ কাঠা জমি পড়েছে বিল কেদারিয়ায়। ১০ বছর ধরে বিল দুটি জলাবদ্ধ। এ সময় বিলের তিন ফসলি ওই জমি থেকে তিনি কোনো ফসল পাননি। গত বছর বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় তিনি সেচযন্ত্র দিয়ে পানি সেচে দুই বিঘা জমিতে বোরোর আবাদ করেছিলেন। এবারও সেচে ওই জমিতে বোরো ধান চাষ করতে পারবেন বলে নিখিলের মনে আশা জেগেছিল। কিন্তু শেষ সময়ে এসে জমি থেকে পানি না নামায় এবার ধানের একটি চারাও লাগাতে পারেননি তিনি। নিখিল বৈরাগী বলেন, ‘জমিতে এখনো বুকসমান পানি। জমিতে বোরো চাষ করতে পারলাম না।’ যশোরের ভবদহ অঞ্চলের বেশির ভাগ বিলে কোথাও কোমরসমান আবার কোথাও বুকসমান পানি। নিখিল বৈরাগীর মতো ভবদহ অঞ্চলের বেশির...
    যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুর, খুলনার ডুমুরিয়া, ফুলতলা উপজেলার মানুষ জলাবদ্ধতায় ধুঁকছে অনেক বছর ধরে। এর সমাধানে বারবার নেওয়া হয়েছে ‘ভুল প্রকল্প’। এতে রাষ্ট্রের শত শত কোটি টাকার অপচয় হয়েছে। কিন্তু ভুক্তভোগীদের কষ্টের দিন শেষ হয়নি। ভবদহ হিসেবে পরিচিত এ অঞ্চলে জলাবদ্ধতায় চরম কষ্টে থাকা মানুষের দুর্ভোগ নিরসনে দ্রুত স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। জলাবদ্ধতার নেপথ্যের বেশ কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করে তারা বলেছেন, শিগগির নদীর পলি সরানোর উদ্যোগ নিতে হবে। এ জন্য সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। নদীর পলি অপসারণে টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট (টিআরএম) প্রয়োগ করতে হবে। তবে সঠিকভাবে টিআরএম বাস্তবায়ন করতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা প্রয়োজন। একই সঙ্গে সহজ শর্তে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। পাশাপাশি প্রকল্পগুলোতে আন্তঃবিভাগীয় সমন্বয় প্রয়োজন।  গতকাল সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে সমকাল কার্যালয়ের সভাকক্ষে ‘ভবদহ জলাবদ্ধতা : দীর্ঘস্থায়ী...
    যশোরের ভবদহ জলাবদ্ধ অঞ্চলের অধিকাংশ জমিতে বোরো চাষ ব্যাহত হওয়ায় সপ্তাহব্যাপি এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দিয়েছে ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটি। তারা বোরো চাষ ব্যাহত হওয়ার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে দায়ী করেছে। অন্যদিকে কৃষি অফিস অসত্য তথ্য প্রদান করে সরকারকে বিভ্রান্ত করছে। রবিবার (১৯ জানুয়ারি) নীল রতন ধর রোডস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দেন ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির সদস্য সচিব চৈতন্য কুমার পাল। লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, ভবদহ অঞ্চলের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ লাঘবে ৫টি দাবিতে আগামী ২৪ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপি এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। দাবি বাস্তবায়ন না হলে আরো কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি। এ সময় ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ইকবাল...
    পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান বলেছেন, আগামী পয়লা বৈশাখে স্থানীয় নামসহ নদ-নদীর একটি চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। ঢাকায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি অডিটোরিয়ামে শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এবং বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন) আয়োজিত 'নদ-নদী ও পানির ব্যবস্থাপনা' শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। পানি সম্পদ উপদেষ্টা বলেন, “আমরা বিভাগীয় কমিশনারদের কাছ থেকে ১১০০ এর কিছু বেশি নদ-নদীর খসড়া তালিকা পেয়েছি। আরো যাচাই-বাছাই এর কার্যক্রম চলছে। আমরা ৬৪ জেলায় খাল, নদ-নদীর সীমানা নির্ধারণ করে দেব, যাতে কেউ আগামীতে খাল, নদ-নদী আর দখল করতে না পারে।”  অনুষ্ঠানে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি বলেন, “যশোরের ভবদহের  সমস্যাটা খুবই জটিল হয়ে গেছে, এতটা বছর এটা কোনোভাবেই এড্রেস করা হয়নি। এখন পানি উন্নয়ন বোর্ড সকাল ৮টা থেকে রাত...
    যশোরের ভবদহ অঞ্চলের বিলগুলোয় এবার বোরো ধান চাষ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। নদী দিয়ে ঠিকমতো পানি না নামায় এলাকার বিলগুলো এখনো জলাবদ্ধ। এমন অবস্থায় কৃষকেরা শ্যালো মেশিন দিয়ে বিলের পানি সরানোর চেষ্টা করছেন। এরপরও ভবদহ অঞ্চলের অন্তত ১১ হাজার হেক্টর জমিতে আবাদ করা সম্ভব হবে না বলে আশঙ্কা করছেন কৃষকেরা।যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলা এবং খুলনার ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলার অংশবিশেষ ভবদহ অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এ অঞ্চলে অন্তত ৫২টি ছোট-বড় বিল আছে। কিন্তু পলি পড়ে নাব্যতা হারানোয় এসব নদ–নদী দিয়ে এখন ঠিকমতো পানি নিষ্কাশন হয় না। এ অবস্থায় গত ১৩ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর টানা বর্ষণে ভবদহের ৩৩৮ দশমিক ২৭৬ বর্গকিলোমিটার এলাকা বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়। অতিবৃষ্টিতে এলাকার বিলগুলো প্লাবিত হয়। বিল উপচে পানি ঢোকে আশপাশের গ্রামগুলোয়। পানিবন্দী হয়ে দুর্ভোগে...
۱