সুইডেনের মধ্যাঞ্চলে প্রাপ্তবয়স্কদের একটি স্কুলে বন্দুকধারীর হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হন বেশ কয়েকজন।  মৃতদের মধ্যে সন্দেহভাজন হামলাকারীও রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে অরেব্রো শহরে এ হামলার ঘটনা ঘটে। সুইডিশ পুলিশের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।

রিসবার্গস্কা স্কুলে এ হামলার কারণ জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। আহতদের মধ্যে ছয়জনকে স্থানীয় ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজনই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। 

ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন বলেন, ‘এটা আমাদের দেশের ইতিহাসে অত্যন্ত কষ্টের দিন।’ প্রাথমিকভাবে এ হামলার পেছনে কোনো ধরনের সন্ত্রাসবাদী উদ্দেশ্য পায়নি পুলিশ।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই : রাজিব

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক মাশুকুল ইসলাম রাজিব বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১দফা কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। 

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের নির্বাচনে যদি বিএনপি জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসে তাহলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে এদেশের মানুষের মুখে হাসি ফুটাবে জননেতা তারেক রহমান। আমাদের নেতা তারেক রহমানের ৩১ দফার আলোকে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষ প্রতীকের বিকল্প নাই।

‎বুধবার  (২২ অক্টোবর) বিকালে কুতুবপুর ইউনিয়ন ৮ ও ৯ ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা রাষ্ট্র বাস্তবায়নের লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণা কালে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।

‎এসময় বিএনপি নেতাকর্মীরা শ্লোগান দেয় ‘তারুণ্যের প্রথম ভোট, ধানের শীষের পক্ষে হোক’-এ স্লোগানকে সামনে রেখে সাধারণ জনগণ, পথচারী ও দোকানদারের মাঝে ৩১দফার লিফলেট বিতরণ এবং ধানের শীষের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগ মাশুকুল ইসলাম রাজিব।

‎তিনি বলেন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে বিএনপি’র ৩১ দফা এখন সময়ের দাবি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি নতুন, স্বচ্ছ ও জনগণমুখী রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তুলতে হলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।

‎এসময়ে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারনায় জেলা ও ফতুল্লা থানা বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দল, মহিলাদলসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ