অস্ট্রেলিয়ার সাবেক লেগ স্পিনার স্টুয়ার্ট ম্যাকগিলকে মাদক পাচারের মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। তবে লঘু অপরাধে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। এ জন্য তাঁর শাস্তি হতে পারে।

ম্যাকগিলের বিরুদ্ধে ২০২১ সালে নিষিদ্ধ মাদক কোকেন সরবরাহের অভিযোগ আনা হয়। জানা যায়, তিনি ৩ লাখ ৩০ হাজার ডলারের কোকেন চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ কারণে তাঁকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে গ্রেপ্তার করা হয়।

তবে আজ সিডনি জেলা আদালতের একটি জুরি জানিয়েছে, স্টুয়ার্ট ম্যাকগিল কোকেন পাচারে যুক্ত থাকলেও তাঁর রেস্তোরাঁ থেকে শুরু হওয়া বৃহৎ পরিসরের আর্থিক লেনদেন সম্পর্কে অবগত ছিলেন না। এ কারণে আদালতের রায় তাঁর পক্ষে গেছে। মামলার শুনানি ৮ সপ্তাহ মুলতবি থাকার পর আজ চূড়ান্ত ফয়সালা হয়েছে।

স্টুয়ার্ট ম্যাকগিলের বিরুদ্ধে আনা গুরুতর অভিযোগ আদালতে প্রমাণিত হয়নি.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই দুই ট্রলারসহ আটক ২২

মিয়ানমারে পাচারকালে সিমেন্টবোঝাই দুইটি ট্রলারসহ ২২ জনকে আটক করেছে নৌবাহিনী। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন উপকূল থেকে তাদের আটক করা হয়।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম নৌঘাঁটি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, একটি সংঘবদ্ধ চক্র ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে করে সমুদ্রপথে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচার করছে—এ তথ্যের ভিত্তিতে সেন্টমার্টিন এলাকায় টহল বাড়ানো হয়। টহলে থাকা নৌবাহিনীর জাহাজ প্রত্যাশা সেন্টমার্টিন থেকে ৩৬.৫ মাইল পশ্চিমে দুটি কাঠের ট্রলার দেখতে পায়। নৌবাহিনীর জাহাজ কাছে গেলে তারা পালানোর চেষ্টা করে। এ সময় নৌবাহিনীর সদস্যরা ট্রলার দুটি আটক করেন।

আটক ‘খাজা গরিব-ই-নেওয়াজ-৬’ এবং ‘মা বাবার দোয়া-১০’ নামের ট্রলারে তল্লাশি করে ১ হাজার ৫০০ বস্তা বাংলাদেশি ডায়মন্ড সিমেন্ট জব্দ করা হয়। এ সময় চোরাকারবারি দলের ২২ সদস্যকে আটক করা হয়। পরে জব্দ মালামাল ও আট ব্যক্তিদের আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ