ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিসহ দুই নেতা গ্রেপ্তার
Published: 20th, April 2025 GMT
বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম (মুকুল) ও নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহজাহান আলীকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার সন্ধ্যায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার বিকেল থেকে উপজেলার বেনেয়ালী এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও নাভারন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহজাহান আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি বাবলুর রহমান খান বলেন, বিস্ফোরক দ্রব্য আইন ও অন্যান্য ধারার মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুজনের বিরুদ্ধে দুটি করে মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর থেকে তাঁরা আত্মগোপনে ছিলেন।
এদিকে যশোরে আত্মগোপনে থাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদারসহ শীর্ষ নেতাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। আজ রোববার দুপুরে গাড়ির বহরে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য নিয়ে এমন অভিযান চালানো হয়। গণ–অভ্যুত্থানের পর থেকে এসব নেতা আত্মগোপনে আছেন।
পুলিশ বলছে, দলীয় পরিচয়ের কারণে কোনো নেতার বাড়িতে অভিযানে যায়নি পুলিশ। বিভিন্ন মামলার আসামি আটক, মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
ধামগড় ইউনিয়ন ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
বন্দর উপজেলা বিএনপির আওতাধীন ধামগড় ইউনিয়ন ৩, ৪, ৭ ও ৯নং ওয়ার্ড বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে বন্দর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাজহারুল ইসলাম হিরণ ও সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন এবং ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহিদ খন্দকার যৌথভাবে ১৭ সদস্যবিশিষ্ট এই চারটি ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন দেন।
বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ লিটন বলেন, আসন্ন এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সামনে রেখে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী পক্ষে ঐক্যবদ্ধ কাজ করার লক্ষ্যে ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ড বিএনপি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এই কমিটির নেতৃবৃন্দ সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল ১৫দিনের মধ্যে সকল ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি গঠন করার জন্য। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির চারটি ওয়ার্ডের কমিটি গঠন করে দিয়েছি।
আর ধামগড় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক অনুপস্থিত থাকায় আমি ও বন্দর উপজেলার সভাপতি এবং ধামগড় ইউনিয়নের সভাপতি যৌথভাবে স্বাক্ষর করে এই কমিটি অনুমোদন করে দিয়েছি