জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে বাংলাদেশের ‘মানবাধিকার ও জলবায়ু পরিবর্তন’বিষয়ক রেজল্যুশন গ্রহণ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জেনেভায় অনুষ্ঠিত মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশ, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের সমন্বয়ে গঠিত কোর গ্রুপের পক্ষে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দেয়। সর্বসম্মতিক্রমে রেজল্যুশন গ্রহণের সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক মো.
রেজল্যুশনে জলবায়ুর অর্থায়ন এবং এর বাস্তবায়নের বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে। এতে বিশ্বজুড়ে জলবায়ু তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ত্রুটি চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে সম্ভাব্য কার্যকর পদক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
এ রেজল্যুশনের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নতুন, বর্ধিত, উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত জলবায়ু অর্থায়নের উপায় খুঁজে বের করার পাশাপাশি প্রযুক্তি হস্তান্তর ও সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জলব য়
এছাড়াও পড়ুন:
সংসার জীবনে ৩৩ বছর পার করে আসিফের উপলব্ধি
প্রেম, বিয়ে আর সংসার জীবনের দিনগুলো সংগীতশিল্পী আসিফ আকবরকে স্মৃতিকাতর করে তোলে। দীর্ঘদিন প্রেমের পর মাত্র ১৯ বছর বয়সেই বিয়ে করেন ভালোবাসার মানুষকে। দিনটি ছিল ১৯৯২ সালের ১০ জুলাই। আজ ১০ জুলাই তাদের বিয়ের ৩৩ বছর পূর্ণ হলো।
বিশেষ এই দিনে এক আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন আসিফ আকবর। আসিফ লিখেছেন, ‘১০ জুলাই, ১৯৯২। এক থেকে দুই, দুই থেকে পাঁচ। মাঝখানে তেত্রিশ বছর। বড় বৌমা এসেছে, ছোট বৌ’মার শুভ আগমনের অপেক্ষায় আছি। ৯২ সালে ওয়েদার ঠিক এমনই ছিল, দু'জন ছোট মানুষ সংসারী হই ভালবেসে।’
আসিফ লিখেছেন, ‘চ্যালেঞ্জের পর চ্যালেঞ্জ এসেছে। সামনের দিকে তাকিয়ে পিছু হটেছি, আবার এগিয়ে গিয়েছি। বেগম সালমা আসিফের অসাধারণ সাহস, ত্যাগ, ধৈর্য্য আর শক্তিশালী ভালবাসা এই সংসারের মূলমন্ত্র।’
শেষে লিখেছেন, ‘আমি ক্যাজ্যুয়াল ছিলাম আগেও, এখনো আছি। এলোমেলো সময়ও পার করেছি, আমার মেয়ে আইদাহ্ এসে সব রাস্তার গন্তব্য সেটল্ করে দিয়েছে। ১৯৯২ থেকে ২০২৫ সাল, এইতো সেদিনের কথা। বেগম সালমা আসিফকে ধন্যবাদ, বিয়ে বার্ষিকীতে শুভেচ্ছা। সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ্ থাকুন, সুন্দর থাকুন। ভালবাসা অবিরাম।’
আসিফ যখন জনপ্রিয় হননি তখনই তার প্রেমে পড়েছিলেন সালমা। আসিফ ছিলেন ক্রিকেটার। যার খেলার ভক্ত ছিলেন প্রেমিকা।
এক সাক্ষাৎকারে আগে জানিয়েছিলেন, তাঁদের পরিচয়টা আরও অনেক আগে। সেই সময় আসিফের খেলার একমাত্র মেয়ে দর্শক ছিলেন সালমা মিতু। ১৯৯০ সালে তাঁদের প্রেম চূড়ান্ত রূপ নেয়। এর মধ্যে কিছু অঘটনও ঘটে। সেসব তোয়াক্কা না করেই জুলাই মাসের ৮ তারিখ বিকেল পাঁচটায় অজানা এক ভবিষ্যতের মুখোমুখি হন তাঁরা। দুই দিন পরে তাঁরা বিয়ে করেন।