জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলে বাংলাদেশের ‘মানবাধিকার ও জলবায়ু পরিবর্তন’বিষয়ক রেজল্যুশন গ্রহণ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, জেনেভায় অনুষ্ঠিত মানবাধিকার কাউন্সিলের ৫৯তম অধিবেশনে বাংলাদেশ, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামের সমন্বয়ে গঠিত কোর গ্রুপের পক্ষে বাংলাদেশ নেতৃত্ব দেয়। সর্বসম্মতিক্রমে রেজল্যুশন গ্রহণের সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক মো.
রেজল্যুশনে জলবায়ুর অর্থায়ন এবং এর বাস্তবায়নের বিষয় প্রাধান্য পেয়েছে। এতে বিশ্বজুড়ে জলবায়ু তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ত্রুটি চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে সম্ভাব্য কার্যকর পদক্ষেপ তুলে ধরা হয়।
এ রেজল্যুশনের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য নতুন, বর্ধিত, উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত জলবায়ু অর্থায়নের উপায় খুঁজে বের করার পাশাপাশি প্রযুক্তি হস্তান্তর ও সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: জলব য়
এছাড়াও পড়ুন:
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে হাজারো মানুষের মশাল প্রজ্বালন
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলের আগে নভেম্বর মাসের মধ্যেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু করার দাবিতে রংপুরের গঙ্গাচড়ায় মশাল প্রজ্বালন করে বিক্ষোভ করেছেন হাজারো মানুষ।
তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে আজ বৃহস্পতিবার রাতে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু। উপস্থিত ছিলেন তিস্তা রক্ষা আন্দোলনের নেতা নজরুল ইসলাম হক্কানীসহ অন্য নেতারা।
তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের নেতারা জানান, ‘জাগো বাহে তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকায় এই মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচিতে হাজারো মানুষ অংশ নেন। এ ছাড়া রংপুরসহ তিস্তা নদীবেষ্টিত ১০ উপজেলার ৩১টি স্থানে মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মশাল প্রজ্জ্বালন করে বিক্ষোভ। বৃহস্পতিবার রাতে রংপুরের গঙ্গাচড়ার মহিপুর তিস্তা সেতু এলাকায়