দিল্লি টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ঘরের মাঠে সবচেয়ে বেশি টেস্ট জয়ের তালিকায় দক্ষিণ আফ্রিকাকে পেছনে ফেলেছে ভারত। শুবমান গিলের দল গতকাল পঞ্চম দিনে জিতেছে ৭ উইকেটে। ঘরের মাঠে এটা ভারতের ১২২তম টেস্ট জয়।

দিল্লি টেস্টের আগে তালিকার তিনে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৮৮৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ঘরের মাঠে ২৫৪ টেস্টে ১২১ জয় প্রোটিয়াদের। আজকের জয়েই ভারত দক্ষিণ আফ্রিকাকে পেছনে ফেলে তিনে উঠে এল।

এই তালিকার শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। ঘরে ৪৫০ টেস্টে তাদের জয় ২৬২টি। হার ১০৩, ড্র ৮৪, আর ১টি ম্যাচ টাই। জয় ও হারের অনুপাতে (২.

৫৪৩) সেরা তারাই। দ্বিতীয় স্থানে ইংল্যান্ড—ঘরে ৫৫৮ টেস্ট খেলে ২৪১ জয়, ১৩২ হার ও ১৮৫ ড্র।

অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের তুলনায় ঘরের মাঠে ভারত টেস্ট খেলেছে তুলনামূলকভাবে কম। ১৯৩৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ২৯৬ টেস্টে ভারতের জয় ১২২, হার ৫৮, টাই ১, আর ড্র ১১৫।

প্রথম আলো গ্রাফিকস

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ঘর র ম ঠ

এছাড়াও পড়ুন:

মিরাজ, প্রতিশ্রুতির কী প্রয়োজন, আমরা তো সুনীলের কবিতায়ই শিখেছি

রশিদ খান। নাহ্‌, আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান নন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং আর অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের কথা শুনে মনে পড়ে গেল শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী রশিদ খানের কয়েকটি কথা। প্রয়াত ওস্তাদ রশিদ খান কথাগুলো এই প্রতিবেদককেই একবার বলেছিলেন বৈঠকি ঢঙে দেওয়া সাক্ষাৎকারে।

শচীন টেন্ডুলকারের পাঁড় ভক্ত রশিদ খান শৈশবে ক্রিকেটার হওয়ারই স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু তাঁর মামা নিসার হুসেইন খান তাঁকে সে পথে হাঁটতে দেননি। একপ্রকার জোর করেই নিজেদের গড়া সংগীতরাজ্যে ঢুকিয়ে দেন রশিদ খানকে। শাস্ত্রীয় সংগীতের বড় সংগীতকার হয়েও রশিদ খান ক্রিকেটকে অন্তর থেকে মুছে ফেলতে পারেননি; বরং তিনি ক্রিকেট আর সংগীতকে দেখেছেন একই রূপে!

যে সাক্ষাৎকারের কথা বলা হলো, সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘ক্রিকেটটা সংগীতের মতোই। একেকটা কাভার ড্রাইভ, পুল, হুক—এগুলো তো সংগীতের বিভিন্ন ধারার মতোই রেশমি পরশ নিয়ে এগিয়ে চলে।’ সংগীত আর ক্রিকেটকে এক বিন্দুতে মেলানোর আলোচনায় তিনি আরেকটি বেশ মজার উদাহরণ টেনেছিলেন, ‘দেখুন, এটা অনেকটা গানের মতোই। একটি গানের তিনটি ভাগ যদি আপনি করেন, কী আছে সেখানে? আভোগ, অন্তরা, স্থায়ী।’

আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকাল ধবলধোলাই হয় বাংলাদেশ

সম্পর্কিত নিবন্ধ