এইচএসসিতে শতভাগ জিপিএ-৫ পেল মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ
Published: 16th, October 2025 GMT
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল এস.এম ফয়সাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরো পড়ুন:
‘এবার এইচএসসির ফলে বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
দিনাজপুরের ৪৩ কলেজের সবাই ফেল
চলতি বছর এই ক্যাডেট কলেজ থেকে ৪৬ জন শিক্ষার্থী এচইএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদরে মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ছিলেন ৪২ জন এবং চারজন ছিলেন মানবিক বিভাগে।
কলেজ সূত্র জানায়, এই কলেজ ৪৬ জন ক্যাডেট এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। সাফল্যের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে তাদের প্রত্যেকেই জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের ২২ জন পেয়েছেন গোল্ডেন এ প্লাস।
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল এস.
ঢাকা/কাওছার/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এইচএসস ফল ম র জ প র ক য ড ট কল জ কল জ র
এছাড়াও পড়ুন:
‘এবার এইচএসসির ফলে বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
২০২৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলাফলে পাসের হার এবং গ্রেড অর্জনে বড় ধরনের পতন দেখা দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেছেন, এবারের ফল খারাপ নয়, বরং এটি বাস্তবতার প্রতিফলন। আমরা ফল বানাইনি, বাস্তব চিত্রটাই সামনে এসেছে।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা এখন অনেকটাই পড়ার টেবিল থেকে দূরে সরে গেছে, যার প্রতিফলন ফলাফলে দেখা গেছে। অভিভাবকদেরও বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে।
আরো পড়ুন:
দিনাজপুরের ৪৩ কলেজের সবাই ফেল
চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএ-৫ কমে অর্ধেক
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর বকশিবাজারে এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান।
ইংরেজি ও আইসিটিতে সবচেয়ে বেশি ফেল
বোর্ডের হিসাব অনুযায়ী, ইংরেজি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী ফেল করেছেন। ইংরেজিতে পাসের হার যেখানে আগে ছিল ৭৭ শতাংশ, তা এবার কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫৮ শতাংশে। এটি গত দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন।
খন্দোকার এহসানুল কবির বলেছেন, ইংরেজিতে এমসিকিউ (বহুনির্বাচনি প্রশ্ন) বাদ পড়ায় পরীক্ষাটি তুলনামূলক কঠিন হয়ে উঠেছে। যেহেতু, ইংরেজি একটি বিদেশি ভাষা, তাই এতে শিক্ষার্থীদের দুর্বলতা থাকাটাই স্বাভাবিক।
সহানুভূতির নির্দেশনা ছিল না
বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, আমরা শুনেছি, অতীতে পরীক্ষকদের নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে নানা ‘সহানুভূতিমূলক নির্দেশনা’ থাকত। এবার এমন কোনো নির্দেশনা ছিল না।”
তিনি জোর দিয়ে বলেন, বোর্ড থেকে পরীক্ষকদের কোনো চাপ বা ইঙ্গিত দেওয়া হয়নি। ফলাফলে সঠিক মূল্যায়ন হয়েছে বলেই বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে।
ঢাকা/এএএম/রফিক