মানুষ উড়তে পারবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার
Published: 26th, October 2025 GMT
মানুষের ওড়ার ইচ্ছা বহু-বহু দিনের। সেজন্যই মানুষ পাখির মতো ডানা চায়। এবার সেই ইচ্ছা পূরণ হতে যাচ্ছে। ডানা না পেলেও ব্যাকপ্যাক পরে উড়ে থাকতে পারবে মানুষ।
চীন তৈরি করেছে মানুষের জন্য ফ্লাইং ব্যাকপ্যাক। এই ব্যাকপ্যাক ব্যবহার করে মানুষ প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত উড়ে যেতে পারবে। ফ্লাইং ব্যাকপ্যাক পরে সমতল থেকে ১ হাজার ৫০০ মিটার উচ্চতায় ওড়া যাবে। এর মাধ্যমে শুরু হলো ব্যক্তিগত উড়োজাহাজের নতুন যুগ।
আরো পড়ুন:
পাখির বাসা দেখে কী বোঝা যায় বৃষ্টি বেশি হবে নাকি কম হবে?
যে দেশে সড়কে ঘুরে বেড়ায় শত শত বিড়াল
শহরে ভ্রমণ, উদ্ধার অভিযান ও বিনোদনে ব্যবহারযোগ্য হবে এই ফ্লাইং ব্যাকপ্যাক।
উল্লেখ্য, গত শতকে মানুষের অন্যতম আবিষ্কার ছিল উড়োজাহাজ। এই আবিষ্কারের মাধ্যমে পাখির মতো মানুষেরও আকাশে ওড়ার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। দেশ-বিদেশে যাতায়াত সহজ হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো পাখি থেকে উদ্বুদ্ধ হয়েই উড়োজাহাজের আকার তৈরি।
সূত্র: ওয়ার্ল্ড ইন লাস্ট টুয়েন্টি ফোর
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বেরোবিতে বিআরইউডিএফের আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক উৎসব
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেট ফোরাম (বিআরইউডিএফ) ‘বাঁচাও তিস্তা’ স্লোগানকে সামনে রেখে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজনের উদ্বোধন করেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক তুহিন ওয়াদুদ, সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম দুলালসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
আরো পড়ুন:
রোকেয়ার নারী ও সমাজ-ভাবনা
ব্রাকসু নির্বাচনের কারণে শীতকালীন ছুটি পেছাল
দেশসেরা ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন রাউন্ডে বিতার্কিকদের অংশগ্রহণে পুরো অনুষ্ঠানটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিক নুসরাত জাহান বলেন, “আয়োজন অনেক ভালো হয়েছে। আশা করি, উত্তরাঞ্চলের যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আছে এই আয়োজন আরো করবে। যাতে তারা সারা বাংলাদেশের সাথে যোগাযোগ করতে পারে, আমরাও যেন বার বার আসতে পারি।”
অধ্যাপক তুহিন ওয়াদুদ বলেন, “একটি বিতর্ক সংগঠন আন্দোলনের ভাষায় জনগুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়কে কীভাবে বিতর্কের সম্পদে পরিণত করতে পারে, তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেট ফোরাম।”
সংগঠনের সভাপতি রিশাদ নুর বলেন, “তিস্তা নদীকে নিয়ে বাংলাদেশে কোনো বড় পরিসরে বিতর্ক হয়নি। আমাদের বিআরইউডিএফ এটা আয়োজন করেছি। আমরা চেয়েছি বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়কে তিস্তার পাড়ে এনে তিস্তার প্রকৃত বিষয়টা জানাতে। আমরা চাই যে ৩২টা বিশ্ববিদ্যালয় অংশগ্রহণ করেছে, তারা ফিরে গিয়ে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে তিস্তা নিয়ে কথা বলুক। সকলের সহযোগিতায় প্রোগ্রামটি সফল হতে যাচ্ছে।”
এ আয়োজনে মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিল জনপ্রিয় পত্রিকা সমকাল, দৈনিক আমার দেশ এবং দেশসেরা মাল্টিমিডিয়া চ্যানেল যমুনা টিভি।
ঢাকা/সাজ্জাদ/রাসেল